মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ‘গুরুতর অসুস্থ’ বলে দাবি করেছেন ব্রিটেনের সাবেক গুপ্তচর ক্রিস্টোফার স্টিলে। তিনি বলেছেন, ইউক্রেনে যা ঘটছে তা পুতিনের অসুস্থতার একটি ফল। তবে তিনি ঠিক কী ধরনের অসুস্থতায় ভুগছেন এবং তা নিরাময়যোগ্য অথবা পরম কি-না সেটি পরিষ্কার নয়। তবে আমি মনে করি এটি অবশ্যই হিসেব-নিকেশের অংশ।
সাবেক এই ব্রিটিশ গুপ্তচর যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নিয়ে নথি তৈরি করেছেন। ২০১৬ সালে মার্কিন নির্বাচনে রাশিয়ার হস্তক্ষেপের অভিযোগও তুলেছিলেন তিনি। স্কাই নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ক্রিস্টোফার দাবি করেছেন, আমরা রাশিয়া এবং অন্যান্য স্থানের সূত্র থেকে যা শুনছি তা হল, ‘পুতিন আসলেই বেশ গুরুতর অসুস্থ।’
রাশিয়ান প্রেসিডেন্টের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সংশ্লিষ্ট একজন অলিগার্চকে বলতে শোনা গেছে, পুতিন ব্ল্যাড ক্যান্সারের কারণে গুরুতর অসুস্থ। রেকর্ডকৃত এক বার্তায় অজ্ঞাত ওই অলিগার্চকে পশ্চিমা পুঁজিবাদী একজন উদ্যোক্তার সাথে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে শোনা যায়।
গত সপ্তাহে রাশিয়ার বিজয় দিবস উদযাপনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হওয়ার পর থেকেই পুতিনের শারীরিক অবস্থা নিয়ে গুঞ্জন তৈরি হয়েছে। অনুষ্ঠানের ছবিতে রাশিয়ার প্রেসিডেন্টকে অত্যন্ত দুর্বল দেখা যায় এবং সবুজ কাপড়ে ঢেকে রাখা তার হাঁটু অনেক দর্শকের নজর কাড়ে।
মস্কোর রেড স্কয়ারে সামরিক কুচকাওয়াজ উপভোগের জন্য দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রবীণ এবং জ্যেষ্ঠ গণ্যমান্য ব্যক্তিদের মাঝে বসে থাকতে দেখা যায় পুতিনকে। সেই প্রবীণদের মাঝে একমাত্র পুতিনকে ঘন ঘন কাঁশি দিতে দেখা যায়। তুলনামূলক মৃদু ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস আবহাওয়া মোকাবিলার জন্য অতিরিক্ত কাপড় পরিহিত দেখা যায় তাকে।
মার্কিন ম্যাগাজিন নিউ লাইনস ওই রেকর্ডিং হাতে পেয়েছে। এতে অলিগার্চকে বলতে শোনা যায়, পুতিনের পিঠে যে অস্ত্রোপচার করা হয়েছিল তা কোনো না কোনোভাবে তার ব্ল্যাড ক্যানসারের সাথে সংশ্লিষ্ট। অজ্ঞাত এই অলিগার্চ বলেন, অস্ত্রোপচারের সময় প্রেসিডেন্ট ‘উন্মাদ’ হয়েছিলেন।
সম্প্রতি ১২ মিনিটের একটি ভিডিও টুইটারে শেয়ার করা হয়। পুরো ভিডিওতে পুতিনকে টেবিল শক্তভাবে আঁকড়ে ধরে থাকতে দেখা যায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।