২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত মোটা হবেন ৪০০ কোটি মানুষ
২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত ওজন বা মোটা হবেন বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ। সংখ্যার বিচারে যা
প্রফেসর ডা. মেজবাহ্ উদ্দীন আহমেদ ১৯৮২ সালে রংপুর মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস করেন। ২০০৬ সালে তিনি নাক, কান, গলা বিষয়ে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট এমএস (ইএনটি) ডিগ্রি অর্জন করেন।
নাক-কান ও গলার সব ধরনের সমস্যার চিকিৎসা ব্যবস্থাপনায় প্রফেসর মেজবাহ্ উদ্দীনের রয়েছে দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা। এন্ডোস্কোপির মাধ্যমে এবং লেজার টেকনিকের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ইএনটি ও হেড নেক সার্জারিতে তিনি দক্ষ। এরমধ্যে রয়েছে ভোকাল কর্ড বা স্বরযন্ত্রের পলিপ, পেপিলোমা বা ক্যান্সার অপসারণ, শ্বাসনালীর সার্জারি ও গলার স্বরকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা, এন্ডোস্কোপিক সাইনাস ও স্কাল বেজ সার্জারি, নাকের পর্দার নেসাল সেপ্টাল সার্জারি, অশ্রুনালীর ডিসিআর সার্জারি, থাইরয়েড গ্ল্যান্ড, মুখগহবর ও জিহ্বা সহ সবধরনের গলার বা নেক সার্জারি, প্রদাহযুক্ত ফুলে যাওয়া টনসিল ও এডেনয়েড অপসারণ, কানের মাইক্রোসার্জারি ও কানে কম শোনা ঠিক করার সার্জারি।
দীর্ঘ তিন দশকেরও অধিক কর্মজীবনে মিটফোর্ডের স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হসপিটাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হসপিটাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল ইউনিভার্সিটি, ঢাকার শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডেকেল কলেজ হসপিটাল ও খুলনা মেডিকেল কলেজ হসপিটালসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে তিনি দক্ষতার স্বাক্ষর রেখেছেন।
প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই ঢাকার তেজগাঁওয়ে অবস্থিত ইএনটি ইনস্টিটিউটে তিনি কর্মরত ছিলেন এবং ইউনাইটেড হসপিটালে কনসালটেন্ট ইএনটি হিসাবে যোগদানের পূর্বে তিনি এই ইনস্টিটিউটে প্রফেসর (ইএনটি) পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।