গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
ফরিদপুরের সালথা উপজেলায় একটি ব্যাটারী চালিত অটো আটক করাকে কেন্দ্র করে দফায় দফায় সংঘর্ষে কমপক্ষে ২০ জন আহত হয়েছে। এসময় বাড়ি-ঘর ভাংচুর ও লুটপাট করা হয়।
রবিবার (৩ এপ্রিল) উপজেলার গট্টি ইউনিয়নের কয়েকটি এলাকায় রাত ১০ টা থেকে শুরু হয়ে রাত ২টা পর্যন্ত এ সংঘর্ষ চলে।
জানা যায়, উপজেলার গট্টি ইউনিয়নের মাদ্রাসা মোড় নামক এলাকা থেকে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষ পরে কানাইড়, চালতা তলা ব্রিজ ও ঝুঁনাখালী এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। এলাকায় এখনো থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
স্থানীয়রা জানায়, উপজেলার গট্টি ইউনিয়নের ইউপি সদস্য নুরু মাতুব্বর নামের এক ব্যক্তির লোকজন ওই এলাকার ইয়াকুব মাতুব্বর নামের অপর এক ব্যক্তির সমর্থকের একটি ব্যাটারী চালিত অটো আটক করে। পরে এঘটনা নিয়ে এলাকায় উত্তেজনার সৃষ্টি হলে উভয় পক্ষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে দফায় দফায় সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। রাত ১০ টা থেকে শুরু হওয়া এ সংঘর্ষ রাত ২ টা পর্যন্ত একটানা চলে। এসময় বাড়ি-ঘর ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে।
সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসিকুজ্জামান বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনতে সক্ষম হয়েছে। আপাতত পরিবেশ শান্ত রয়েছে। তবে সংঘর্ষ এড়াতে সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র দাবি করছেন, অটো আটক একটা ছুতা আসলে এর নেপথ্য সবকিছু সাজানো নাটকের পথ নাটক মাত্র।
কারন হিসেবে এলাকাবাসী নাম প্রকাশে অনইচ্ছুক একাধি মাতুব্বররা বলছেন, সম্প্রতি থানার ওসি বদলি এবং আরো ২/৩ দারোগার বদলি সম্ভবনার কারনে, তাদের প্রিয় মানুষ গুলো নিজেরাই কাইজা দাঙ্গা বাধিয়ে কোন বিশেষ গোষ্ঠীর ফায়দা হাসিলের জানান দিচ্ছে মাত্র। তারা আরো বলছেন এই ঘটনার বহুদুর।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।