পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চলমান ওএমএস কার্যক্রম (খোলা বাজারে বিক্রি) চালু রাখতে প্রতিদিন ২ হাজার ৬৩০ টন চাল এবং ২ হাজার ৮৯০ টন গম প্রয়োজন বলে জানিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। এই হিসাবে মন্ত্রণালয় চলতি অর্থবছরে (২০২১-২২) অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে আরও ৫ লাখ টন চাল-গম চেয়েছে। এর মধ্যে ৩ লাখ টন চাল ও ২ লাখ টন গম। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে খোলাবাজারে খাদ্যপণ্য বিক্রি বা ওএমএসের কার্যক্রম বাড়ানো হয়েছে। সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
চিঠিতে বলা হয়, আসন্ন রমজান মাসে চালের দামের ঊর্ধ্বগতির সম্ভাবনা বিবেচনায় নিম্ন আয়ের মানুষকে খাদ্য সহায়তা দেওয়াসহ খাদ্যশস্যের দাম সহনীয় রাখতে ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব সিটি করপোরেশনে ৬৫টি নতুন ট্রাকসেল চালু করা হয়েছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে অনুমোদিত ওএমএস কেন্দ্রের ( দোকান/ ট্রাকসেল) মোট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১৩টি। এসব কেন্দ্রের কার্যক্রম পরিচালনায় দৈনিক উল্লিখত পরিমাণ চাল ও গম প্রয়োজন।
অর্থ মন্ত্রণালয়কে পাঠানো চিঠিতে জানানো হয়, চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে ওএমএস খাতে চালের বরাদ্দ রয়েছে ৪ লাখ ৭০ হাজার টন, আর গমের বরাদ্দ ৪ লাখ ৬৪ হাজার টন। ওএমএস কর্মসূচিতে গত ১৫ মার্চ পর্যন্ত ৩ লাখ ৭০ হাজার টন চাল এবং ৩ লাখ ২৫ হাজার টন গম বিক্রি হয়েছে। বর্তমানে এক লাখ টন চাল এবং এক লাখ ৩৯ হাজার টন গমের মজুত রয়েছে।
চলতি অর্থবছরে সরকারি ছুটি ছাড়া মার্চ, এপ্রিল, মে ও জুন মাসে মোট ৮৬ দিনে ওএমএস কার্যক্রমে প্রয়োজন হবে ২ লাখ ২৬ হাজার টন চাল এবং ২ লাখ ৪৮ হাজার টন গম। এই পরিমাণ চাল-গম বিক্রিসহ বর্তমান মজুতের সঙ্গে আরও অতিরিক্ত এক লাখ ২৬ হাজার টন চাল এবং এক লাখ ৯ হাজার টন গম মজুত রাখতে হবে। এ অবস্থায় চিঠিতে জরুরি প্রয়োজনে এবং ওএমএস কেন্দ্র বাড়ানোর বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ৩ লাখ টন চাল এবং ২ লাখ টন আটা বা গম বরাদ্দ দেওয়ার জন্য চিঠি পাঠানো হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।