রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
দৈনিক ইনকিলাবে সংবাদ প্রকাশের পর থেকে ডিলারদের মধ্যে নিয়ম শৃঙ্খলা ফিরে আসায় ওএমএস-এর দোকানে দরিদ্র ক্রেতা সাধারণের দীর্ঘ লাইন পড়েছে। গত ১১ সেপ্টেম্বর দৈনিক ইনকিলাবের ৯ম পৃষ্ঠায় ‘পটিয়ায় ওএমএস চাউল বিক্রয়ে অনিয়মের অভিযোগ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। উক্ত সংবাদটি খাদ্য বিভাগের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের দৃষ্টি গোচর হয়। অতঃপর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ডিলারদের নিয়ম মেনে চাউল বিক্রয়ের জন্য চাপ সৃষ্টি করেন। খাদ্য অধিদপ্তরের নিয়ম অনুযায়ী প্রতি ডিলার প্রতিদিন ২ মেট্টিক টন চাউল বরাদ্ধ নিয়ে সকাল ৯টায় দোকান খুলে অনন্ত বেলা ৩টা পর্যন্ত লাইনে দাঁড়ানো যে কোন ব্যক্তিকে ৩০ টাকা দরে ৫ কেজি চাউল দেয়ার নিয়ম রয়েছে। উক্ত সংবাদ প্রকাশের পর খাদ্য অফিসের তদারকিতে ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে ডিলারগণ নিয়মানুসারে চাউল বিক্রয় করে আসছে। সরেজমিনে দেখা যায়, বিওসি রোডের ডিলার এমএনএন নাছির, ক্লাব রোডের ডিলার মোহাম্মদ ইসমাইল, বৈলতলী রোডের শহীদুল ইসলাম চৌধুরী ও পোস্টঅফিস মোড়ের রফিকুল আলমের দোকানে ক্রেতা সাধারণের দীর্ঘলাইন। এরমধ্যে পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের শেয়ানপাড়া সড়ক মুন্সেফ বাজার এলাকায় আনম সেলিমের দোকানে ও কাগজীপাড়ার আবদুর রহমানের দোকানে ওএমএস চাউলের ক্রেতা কম। কারণ পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ড ভিআইপি ওয়ার্ড হওয়ায় তেমন দরিদ্র লোক নেই। কাগজীপাড়ায় একটি ওয়ার্ড হওয়ায় ক্রেতার সংখ্যা কত।
এ ব্যাপারে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক প্রতিমা কুমার চাকমা জানান, নিয়ম মাফিক চাউল বিক্রয়ে ডিলারদের তিনি তাগিদ দিয়ে আসছেন এবং নিয়মিত মনিটরিং চলছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।