পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ১০ টাকা কেজি দরে ভোক্তাপ্রতি সপ্তাহে ৫ কেজি চাল খোলাবাজারে বিক্রি (ওএমএস) করবে সরকার। এর আগে প্রতিকেজি ওএমএসের চাল ৩০ টাকা দরে বিক্রি করা হতো। করোনা পরিস্থিতিতে ওএমএসে ১০ টাকার চালের পাশাপাশি আটার কার্যক্রমও চলবে। তবে তা পূর্বনির্ধারিত ১৮টাকা কেজি দরেই। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন গত বুধবার জারি করে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
খাদ্য অধিদপ্তরের নিবন্ধিত ডিলারদের মাধ্যমে করোনার প্রভাবে কাজ হারানো দিনমজুর, রিকশাচালক, ভ্যানচালক, পরিবহন শ্রমিক, চায়ের দোকানদার, ভিক্ষুক, ভবঘুরে, তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যসহ কর্মহীনদের ১০ টাকার চালের এ সুবিধা দেবে সরকার। প্রতি বোরবাব, মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার রাজধানীসহ সারা দেশে এই চাল বিক্রি হবে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ভোক্তাপ্রতি ৫ কেজি চাল বিক্রি করতে হবে এবং একজন ভোক্তা জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদর্শন করে সপ্তাহে একবার মাত্র ৫ কেজি চাল ক্রয় করতে পারবেন। একই পরিবারের একাধিক ব্যক্তিকে ভোক্তা হিসেবে নির্ধারণ করা যাবে না। এছাড়া উক্ত পরিবারের কেউ যদি খাদ্যবান্ধব অথবা ভিজিএফ কর্মসূচির উপকারভোগী হয়ে থাকেন তাহলে তিনি এ কর্মসূচির আওতায় ভোক্তা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন না। ভোক্তার বিস্তারিত তথ্য সংবলিত মাস্টার রোল (প্রযোজ্যক্ষেত্রে মোবাইল নম্বরসহ) সংরক্ষণ করতে। জেলা বা বিভাগীয় শহরে কেন্দ্রপ্রতি ২ টন ও ঢাকা মহানগরীতে কেন্দ্রপ্রতি ৩ টন চাল একদিনে বিক্রি করা যাবে। স্থানীয় প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, সিটি করপোরেশন, পৌরসভার ওয়ার্ড কাউন্সিলর বা প্রতিনিধির তদারকিতে বিক্রয় কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত বিক্রয় কার্যক্রম চলবে। করোনা প্রতিরোধে নির্দেশিত স্বাস্থ্যবিধি পরিচালনপূর্বক বিক্রয় কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।