পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম নগরীতে মোটরসাইকেল চুরির সঙ্গে জড়িত একটি চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, চট্টগ্রাম নগরীতে এই চক্রের সকল কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ হয় কুমিল্লার লাঙ্গলকোট থেকে। নগরীতে নাম পরিচয় গোপন করে বাসা ভাড়া নিয়ে চক্রের কয়েকজন সদস্য মোটরসাইকেল চুরি করে। পরে সেগুলো কুমিল্লায় নিয়ে বিক্রি করে। গতকাল শনিবার এসব তথ্য জানান নগর পুলিশের কর্মকর্তারা।
পাঁচ মাস আগে একটি মোটরসাইকেল চুরির ভিডিও ফুটেজ দেখে দুই চোরকে শনাক্ত করে গ্রেফতারের পর তাদের দেওয়া তথ্যে টানা তিন দিন চট্টগ্রাম ও কুমিল্লায় অভিযান চালিয়ে চক্রের আরও তিন সদস্যকে পাকড়াও করা হয়েছে। তারা হলেন- মো. আলমগীর হোসেন (৩৭), নাহিদুল ইসলাম (২০), মো. মান্নান (৩৫), বাবলু মিয়া (৩৪) ও আব্দুল মালেক সোহাগ (২৫)। তাদের কাছ থেকে ৯টি চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়েছে। নগর পুলিশের উপ-কমিশনার (পশ্চিম) মো. আব্দুল ওয়ারিশ খান জানান, গত ২৩ ফেব্রুয়ারি নগরীর হালিশহর থেকে আলমগীর ও নাহিদকে গ্রেফতার করা হয়। একটি মোটরসাইকেল চুরির ভিডিও ফুটেজ দেখে তাদের শনাক্ত করা হয়। অভিযানে কুমিল্লার লাঙ্গলকোট উপজেলা থেকে তিনটি, চৌদ্দগ্রাম থেকে চারটি ও চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলা থেকে আরও একটি মোটর সাইকেল উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানায়, তারা পরিবহনের চালক-সহকারীর পরিচয়ে নগরীতে ঘর ভাড়া নেয়। দিনের বেলায় বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে বাসার নিচে নিয়মিত রাখা মোটরসাইকেলের তথ্য সংগ্রহ করে। সুযোগ বুঝে মাত্র ২০ সেকেন্ডে চুরি করে একটি মোটরসাইকেল। এর মধ্যে প্রথমে ১০ সেকেন্ড লাগে মোটরসাইকেলের লক ভাঙতে আর বাকি ১০ সেকেন্ড চাবির তার ছিঁড়ে জোড়া দিয়ে গাড়ি চালু করতে সময় লাগে। নগরী থেকে চুরির পর এসব মোটরসাইকেল ভারতের সীমান্তবর্তী কুমিল্লার বিভিন্ন এলাকায় নিয়ে বিক্রি করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।