বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগ সমর্থিত নৌকার প্রার্থীদের ভরাডুবি হয়েছে। উপজেলার ১৭টি ইউপি’র মধ্যে মাত্র ৩টিতে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থীরা।
৭ ফেব্রুয়ারী সোমাবার অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচন শেষে বেসরকারীভাবে ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী দেখা যায়- রংপুর জেলার সর্ববৃহৎ এই উপজেলার ১৭টি ইউনিয়নের মধ্যে মাত্র ৩টি ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ সমর্থিত নৌকা প্রতীকের প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। আর বাকি ১৪টির মধ্যে ২টিতে বিএনপি সমর্থিত, ৭টিতে জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী, ৩টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী এবং ২টিতে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন- ১নং খোড়াগাছ ইউনিয়ন- আসাদুজ্জামান আসাদ (বর্তমান চেয়ারম্যান/বিদ্রোহী), ২নং রানীপুকুর ইউনিয়নে- আবু ফরহাদ পুটু (স্বতন্ত্র), ৩নং পায়রাবন্দ ইউনিয়ন-মাহাবুবার রহমান মাহবুব (জামায়াত), ৪নং ভাংনী ইউনিয়ন- আব্দুল্লাহ আল মামুন ওয়াহেদী (জামায়াত), ৫নং বালারহাট ইউনিয়ন- আবুল হাসনাত -রতন হাজী- (জামায়াত), ৬নং কাফ্রিখাল ইউনিয়ন- জয়নাল আবেদীন মাস্টার (জামায়াত), ৭নং লতিবপুর ইউনিয়ন- ইদ্রিস আলী মন্ডল (বর্তমান চেয়ারম্যান) বিদ্রোহী, ৮নং চেংমারী ইউনিয়ন- রেজাউল কবির টুটুল-(বর্তমান চেয়ারম্যান) বিদ্রোহী, ৯নং ময়েনপুর ইউনিয়ন- মোকছেদুল আলম মুকুল (স্বতন্ত্র), ১০নং বালুয়ামাসিমপুর ইউনিয়ন-শাহ্জাহান আলী (জামায়াত), ১১নং বড়বালা ইউনিয়ন- তারিকুল ইসলাম স্বপন (স্বতন্ত্র), ১২নং মিলনপুর ইউনিয়ন-আতিয়ার রহমান (নৌকা), ১৩ নং গোপালপুর ইউনিয়ন- হারুন অর রশীদ (বিএনপি), ১৪নং দুর্গাপুর ইউনিয়ন- সাইদুর রহমান তালুকদার (নৌকা), ১৫নং বড়হজরতপুর ইউনিয়ন- আব্দুল মতিন (নৌকা), ১৬নং মির্জাপুর ইউনিয়ন-শফিকুল ইসলাম (জামায়াত) এবং ১৭নং ইমাদপুর ইউনিয়ন- শফিকুল ইসলাম (জামায়াত)।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।