পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গতকাল ৬ ফেব্রুয়ারী মরহুম মাওলানা এম.এ. মান্নান (রহ.) এর ১৬তম ইন্তেকাল বার্ষিকীতে ফরিদগঞ্জ মজিদিয়া কামিল মাদ্রাসায় প্রতিষ্ঠাতা, অধ্যক্ষ, সফলমন্ত্রী, জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সাবেক সভাপতির কর্মময় জীবন ও অবদান নিয়ে ফরিদগঞ্জ মজিদিয়া কামিল মাদ্রাসা শিক্ষক মিলনায়তনে এক আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। বক্তাগণ বলেন, মরহুমের জীবন এক সাগরের মত তা আলোচনা করে শেষ করা কারো পক্ষেই সম্ভব না। শিক্ষক, পরিচালক, সংগঠক, রাজনৈতিক, দূরদর্শিতা আধ্যাত্মিকতায় মাওলানা এম.এ. মান্নান ছিলেন অনন্য ব্যক্তিত্ব। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ময়দানে তার অবদান বর্ণনাতীত। ড. এ. কে.এম. মাহবুবুর রহমান বলেন, মাদ্রাসা, স্কুল ও কলেজের শিক্ষক কর্মচারীগণ মাওলানা মুরহুমের ঋণ কোন দিন শোধ করতে পারবে না। কোন শিক্ষক কর্মচারী তা অস্বীকার করলে হবে নিমক হারামির শামিল। মাওলানা এম.এ. মান্নান (রহঃ) প্রতিষ্ঠিত মজিদিয়া কামিল মাদ্রাসায় তাঁর নামে একটি স্মৃতি যাদুঘর প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত ঘোষনা করে ড. মাহবুব। আলোচনায় অংশ গ্রহণ করেন উপাধ্যক্ষ মুফতী এইচ.এম. আনোয়ার মোল্লা, প্রধান মুহাদ্দিস মাওলানা মমিনুল ইসলাম খান, প্রখ্যাত আলেমেদ্বীন মাওলানা আবু জাফর ছালেহ চাঁদপুরী, মাওলানা ক্বারী মাহবুবুর রহমান, মাওলানা আব্বাস তপদার, শামছুদ্দিন, ক্বারী রফিকুল ইসলাম। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রভাষক মোহাম্মদ হোসেন। সভা শেষে মুনাজাত পরিচালনা করেন অধ্যক্ষ ড.এ.কে.এম. মাহবুবুর রহমান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।