২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত মোটা হবেন ৪০০ কোটি মানুষ
২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত ওজন বা মোটা হবেন বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ। সংখ্যার বিচারে যা
কম-বেশি অনেকেরই রয়েছে ঘাড়, পিঠ বা কোমর ব্যথার অভিজ্ঞতা। মেরুদ-, ঘাড়, পিঠ ও কোমরের ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছেন বিভিন্ন বয়সের নারী-পুরুষ। বিষেশত বয়স্কা মহিলারা ব্যথায় বেশি কষ্ট পায়। আঘাতহীন ব্যথার জন্য প্রাথমিক মেরুদ-ে হালকা ব্যথা হলেও পরবর্তী সময়ে রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায় শরীরের অন্য অংশে। তাই মেরুদ-ের ব্যথায় সবার আগে প্রয়োজন রোগ নির্ণয় ও সঠিক-কার্যকর চিকিৎসা। তা না হলে বাড়তে থাকে রোগীর যন্ত্রণা।
মেরুদ-ের গঠন : গঠন অনুযায়ী মাথার খুলি থেকে প্রথম সাতটি হাড় বা কশেরুকা নিয়ে ঘাড়, পরবর্তী ১২টি হাড় নিয়ে পিঠ, তার নিচে পাঁচটি হাড় নিয়ে কোমর গঠিত। নানা কারণে মেরুদ-ে ব্যথা হয়ে থাকে। ব্যথার উৎপত্তিস্থল ও লক্ষণ প্রকাশের ভেতর দিয়ে মাথার খুলি থেকে নেমে আসা নার্ভ বা স্পাইনাল কর্ডে দুই হাড়ের মধ্যবর্তী ডিস্কের কিছু অংশ বের হয়ে গিয়ে চাপের সৃষ্টি করলে ওই ¯œায়ূমূলে ও সেখান থেকে বেরিয়ে যাওয়া নার্ভের বিচরণ অঙ্গে ব্যথা হয়। প্রচলিত ভায়ায় এ জাতীয় ব্যথাকে মেরুদ- হাড়ের ক্ষয়, হাড়ের ফাঁক হয়ে যাওয়া বা হাড়ের বৃদ্ধি বলা হয়ে থাকে।
প্রকৃতপক্ষে চিকিৎসাশাস্ত্রে এ জটিলতাকে ডিস্ক প্রোল্যান্স, হার্নিয়েটেড ডিস্ক, স্পাইরাল স্টেনোসিস বলা হয়। ডিস্কের স্থানচ্যুতি বা সরে যাওয়ার মাত্রার ওপর নির্ভর করে প্রোল্যাপ্স রোগের জটিলতা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।