বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
হঠাৎ করে ফরিদপুর শহরের পশ্চিম খাবাসপুর এলাকার কুমার নদীর পাড়ে কমপক্ষে ২৫টি বাড়ি দেবে গেছে। এছাড়া ওই এলাকার একাধিক বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে। নদীর পাড়ে বসবাসরত ওই এলাকার বাসিন্দারা তীব্র ভাঙ্গন আতংকের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। অনেকে বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র বসবাস শুরু করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, গত এক সপ্তাহ ধরে হঠাৎ করেই শহরের পশ্চিম খাবাসপুর এলাকার কুমার নদীর তীরবর্তী এলাকায় ফাটল দেখা দেয়। এরপর একে একে বেশ কিছু বাড়ি ধ্বসে দেবে গেছে ৫ থেকে ১০ ফুট। অনেকে বাড়িঘর অন্যত্র সরিয়ে নেয়া শুরু করেছেন। এলাকার পক্ষ থেকে পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হয়েছে। তবে এখনো তাদের পক্ষ থেকে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না নেওয়ায় তারা ভাঙ্গন আতংকের মধ্যে দিনপাত করছেন। এখন অতি দ্রুত সরকারের পক্ষ থেকে ওই এলাকা রক্ষায় ভূমিকা নেওয়ার দাবি করেছেন ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলো।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, খাবাসপুর এলাকার লিয়াকত হোসেন, আব্দুর রাজ্জাক, দিপু ফকির, মোশাররফ হোসেন, ননী গোপাল বিশ্বাস, তপন বিশ্বাসসহ অন্তত ২৫টি পরিবারের বসত বাড়ি-ঘর দেবে গেছে।
ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো গণমাধ্যম কে জানায়, গত এক সপ্তাহ ধরে হঠাৎ করেই শহরের পশ্চিম খাবাসপুর এলাকার কুমার নদীর তীরবর্তী এলাকায় ফাটল দেখা দেয়। এরপর একে একে বেশ কিছু বাড়ি ৫ থেকে ১০ ফুট দেবে গেছে। অনেকে বাড়িঘর সরিয়ে নেওয়া শুরু করেছেন।
এ বিষয়ে ১৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান বাবলু ইনকিলাকে জানান, কোনো কারণ ছাড়াই হঠাৎ করে দেবে গেছে ২০-২৫ টি বাড়ি-ঘর। তাইতো ওই এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে দেখা দিয়েছে ভাঙন আতঙ্ক।
ফরিদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী পার্থ প্রতিম সাহা ইনকিলাবকে বলেন, আমরা ঘটনা জানার সাথে সাথে সরজমিনে গিয়েছি। এর একটি ডিজাইন তৈরি করে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। আসলে ওখানে মাটির তলদেশে ধ্বস হওয়ার কারণে ওই এলাকায় দেবে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। তবে এটা নিয়ে বেশি ভয়ের কিছু নেই, যেটা ঘটার সেটা ঘটে গিয়েছে আর তেমন ভয় নেই বলে জানান তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।