পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে সুচিকিৎসার দাবিতে গণঅনশন করেছেন দলটির নেতাকর্মীরা। গতকাল শনিবার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এই কর্মসূচিতে অংশ নেন তারা। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী সকাল ৯টায় কর্মসূচি শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সকাল ৮টার আগে থেকেই নয়াপল্টনে জড়ো হতে থাকেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। ৯টার আগেই কেন্দ্রীয় কার্যালয়কে কেন্দ্র করে সড়কের নাইটিঙ্গেল মোড় ও ফকিরাপুল মোড় পর্যন্ত রাস্তার উপর মাদুর বিছিয়ে হাজার হাজার নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ গণঅনশনে অংশগ্রহণ করেন। সময় বাড়ার সাথে সাথে কর্মসূচিতে মানুষের ঢল নামে। নেতা-কর্মীরা খালেদা জিয়ার প্রতিকৃতি হাতে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মিছিল নিয়ে গণঅনশনে আসে এবং ‘মুক্তি মুক্তি মুক্তি চাই, খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই’, ‘জ্বালাও জ্বালাও আগুন জ্বালাও, অবিলম্বে খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিতে হবে’ ইত্যাদি শ্লোগান দিয়ে পুরো এলাকা তারা সরব করে রাখে। নেতাকর্মীরা সড়কের একপাশে অবস্থান নিলেও বিপুল সংখ্যক মানুষের উপস্থিতির কারণে যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এসময় দলের সিনিয়র নেতারা কিছুক্ষণ পর পরই সড়কে যান চলাচলের সুযোগ করে দেয়ার জন্য নেতাকর্মীদের প্রতি মাইকে আহ্বান জানান। ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব আমিনুল হকসহ বেশ কয়েকজন নেতাও বার বার নেতাকর্মীদের সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেন। এদিকে কর্মসূচির সময় যতই গড়িয়েছে ততই নয়াপল্টনে বিএনপির গণঅনশনে মানুষের উপস্থিতি বেড়েছে। দুপুরের দিকে নাইটিঙ্গেল-ফকিরাপুল মোড় সড়ক ছাড়াও আশপাশের গলিগুলোতেও লোকে লোকারণ্য হয়ে উঠে।
এর আগে অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলায়াতের পর খালেদা জিয়ার আশু আরোগ্য কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়। অনশন কর্মসূচিতে প্রথম দিকে অঙ্গসংগঠন, পেশাজীবী ও ২০ দলীয় জোটসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতারা বক্তব্য রাখেন। ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল বলেন, স্থায়ী কমিটির সদস্যদের বলতে চাই, আপনারা যেকোনো সময় একবার শুধু ঘোষণা দেন, আমরা জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল প্রস্তুত আছি, গণভবন ঘেরাও করব। আর আমাদের দেশনেত্রীর মুক্তি ও দেশ বাঁচানোর এই আন্দোলনে আমরা সফল হব ইনশাল্লাহ। তিনি বলেন, এই সরকার লুটেরা সরকার। গণতন্ত্রকে কুন্ঠিত করে এই সরকার আমাদের প্রিয় নেত্রীকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আমরা জানাতে চাই, আমরা সার্বিকভাবে প্রস্তুত আছি। শুধু ঘোষণার অপেক্ষায়। মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদও আন্দোলনের ঘোষণা দেয়ার জন্য হাইকমান্ডকে আহবান জানান। কর্মসূচি ঘোষণা করলে জীবনবাজী রেখে, রক্ত দিয়ে রাজপথ রঞ্জিত করে তা সফল করার অঙ্গীকার করে স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদির ভূইয়া জুয়েল। বর্তমান সরকারের কাছে দাবি করে খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুচিকিৎসা কোনটিই মিলবে না জানিয়ে কঠোর র্কমসূচি ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা। বিএনপি ঘোষিত যে কোন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন, ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব), জাতীয় দল, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি) সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, এই অবৈধ সরকারকে যতদিন না নামাতে পারব ততদিন এই আন্দোলন চলবে। এবং আমরা নাগরিকত্ব আপনাদের সাথে থাকবো। তিনি বলেন, এই সরকারের কাছে দাবি জানিয়ে লাভ হবে না। এই সরকারের গলায় গামছা লাগিয়ে দাবি আদায় করতে হবে।
ভারতের কৃষকদের অভিনন্দন জানিয়ে তিনি আরো বলেন, ভারতের কৃষকরা তাদের দাবি আদায় করেছে। ভারতের এক নেতা দুই হাত দিয়ে করজোড়ে ক্ষমা চেয়েছে। আমি মনে করি আমার দেশেও একদিন সময় আসবে। বর্তমান সরকার করজোড়ে ক্ষমা চাইবে কিন্তু দেশের জনগণ ক্ষমা করবে না।
বিএনপি›র নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যত বাধা বিপত্তি আসুক না কেন আপনাদের এই কর্মসূচি যেনো চলতে থাকে। তারপরে সকল মানুষকে একত্রিত করে আন্দোলন এমন পর্যায়ে নিতে হবে যাতে এই স্বৈরাচারী সরকার পতন হয়।
সরকারকে উদ্দেশ করে কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেন, আপনারা যত অমানবিক হবেন তার দশগুণ ফেরত যাবে, আর যদি মানবিক হন তারও দশগুণ ফেরত দেবো। তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুচিকিৎসার ওপর নির্ভর করবে বাংলাদেশের রাজনীতি কোন দিকে যাবে। আপনি যদি খালেদা জিয়াকে বিদেশে চিকিৎসা করতে দেন বাংলাদেশের রাজনীতি একদিকে যাবে। আর যদি চিকিৎসা করতে না দেন তাহলে বাংলাদেশের রাজনীতি আরেক দিকে যাবে। আর যদি অন্যদিকে যায় আপনি প্রধানমন্ত্রী সেটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না। পৃথিবীর বুকে আপনার যত বন্ধুই থাকুক তাদের কেউ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না।
২০ দলীয় জোটের আরেক শরিক জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকন বলেন, খালেদা জিয়া আজ জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। এভারকেয়ার হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন, আর গণভবনে বসে একজন হাসছেন। প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনি প্রতিহিংসার রাজনীতি করছেন। আপনি এ জিঘাংসার রাজনীতি থেকে ফিরে আসুন। খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করুন।
‘আমি সাক্ষী রাজবন্দিকে বিদেশে পাঠানো যায়’
জেএসডির সভাপতি আসম আবদুর রব বলেন, শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানো হচ্ছে না। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে বিদেশে চিকিৎসার জন্য পাঠানোর কোনো ব্যবস্থা নাই। আমি সাক্ষী, জিয়াউর রহমানের আমলে ৭৯ সালে আমাকে জার্মানীতে পাঠানো হয়েছিলো। আমি একবছর জার্মানীতে ছিলাম। আমার যাবজ্জীবন সাজা হয়েছিলো। আমি কী এই সরকারের কাছে জানতে পারি সংবিধানের কোন আর্টিক্যালে, কোনো চ্যাপ্টারে, কত পৃষ্ঠায় কোনো রাজনৈতিক বন্দিকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য পাঠানো যাবে না- এই কথা আমি জানতে চাচ্ছি। তিনি বলেন, পৃথিবীতে এমন কোনো জিনিস নাই যার কোনো শেষ না। আমি সরকারকে বলতে চাই, এখন এই দিনও দিন নয়,এরপরও দিন আছে। সেদিন ক্ষমতা থেকে যাবেন সেদিনের কথা একটু চিন্তা করুন। বাংলাদেশের মানুষের ওপর অত্যাচার করেছেন, অনেক নির্যাতন করেছেন। মনে রাখবেন এটারও শেষ আছে। তিনি বলেন, খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিতে হবে, তার চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। যদি তার কোনো ক্ষতি হয় তখন কিন্তু এই সরকারের কী হবে আমি জানি না, আমি ভাবতেও পারি না। আমার লোম শিহড়ে উঠে। যদি খালেদা জিয়ার কিছু হয় ঘরে ঘরে আগুন জ্বলবে আমি পরিস্কার করে বলে দিচ্ছি।
স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আমরা যেন না ভাবি এখানেই আমাদের দায়িত্ব শেষ। যতক্ষন পর্যন্ত আমরা সফল না হবো ততক্ষন আমাদের চলার গতি থামবে না। মাঠ বলে দেবে কখন কী করতে হবে। নেতারা নির্দেশ দেয়ার সময় নাও পেতে পারেন। সবসময় কোন জায়গায় কোন পরিস্থিতি মোকাবিলা করবেন সেটা নিজের বুদ্ধি দিয়ে ঠিক করতে হবে। আর যারা সেখানকার দায়িত্বে আছেন দয়া করে স্ব স্ব দায়িত্ব পালন করার জন্য সবসময় এলাকায় অবস্থান করবেন। আমাদের সংগ্রাম শুরু। কারণ শেখ হাসিনাকে সবক দিয়ে লাভ নেই।
বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, আমরা হাঙ্গার স্টাইকের মাধ্যমে বলছি, দেশনেত্রীকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবি যদি অনতিবিলম্বে পুরণ না হয়, তাহলে দেশের জনগণের যে দাবি এই দাবি পুরণের জন্য সরকারের পতনের আন্দোলনে আমাদেরকে আগামী দিনে অগ্রসর হতে হবে।
খালেদা জিয়াকে দ্রুত বিদেশে পাঠানো না হলে সরকার হটানোর আন্দোলন শুরু করার হুশিয়ারি দিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, এবার যে আন্দোলন শুরু হলো গণঅনশনের মধ্য দিয়ে সেই আন্দোলন আপনাকে গদিচ্যুত করবে। আমরা সোমবার সমাবেশ করবো। তারপরও না হলে আবার কর্মসূচি ঘোষণা করবো।
খালেদা জিয়ার সর্বশেষ অবস্থা তুলে ধরে বিএনপি মহাসচিব বলেন, তিনি জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষনে অবস্থান করছেন। আমরা ডাক্তারদের সাথে কথা বলেছি বার বার, বিদেশে ডাক্তারদের সাথে কথা বলেছি। তারা বলছেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বাংলাদেশে চিকিৎসা দেয়া অসম্ভব। তার (খালেদা জিয়া) পরিবার থেকে আবেদন জানানো হয়েছিলো তাকে বিদেশে ট্রিটমেন্ট করার সুযোগ দেয়ার জন্য। তারা সেই সুযোগ দেয়নি। উপরন্তু পার্লামেন্টে সংসদ নেত্রী এমনভাষায় কথা বলেছেন যে ভাষা কোনো মতে গ্রহনযোগ্য নয়। আইনমন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করে তিনি বলেন, মিথ্যাচার করেছেন আইনমন্ত্রী। ৪০১ ধারায় এই সরকারের সম্পূর্ণ অধিকার আছে এবং এটা তাদের দায়িত্ব। যেকোনো নির্দেশে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশে সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করতে পারে।”
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে মির্জা ফখরুল বলেন, আসুন আমরা সবাই মিলে শপথ গ্রহন করি দেশনেত্রীর মুক্তি এবং তার চিকিৎসার জন্য বিদেশে প্রেরণ করা হওয়ার পর্যন্ত আমরা কোনোদিন ঘরে ফিরে যাবো না।
বিকাল ৪টায় বিএনপির মহাসচিবসহ নেতৃবৃন্দকে পানি খাইয়ে অনশন ভাঙান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. আনোয়ারুল্লাহ চৌধুরী।
বিএনপির শহীদ উদ্দিন চৌধুরী ও আমিরুল ইসলাম আলীমের পরিচালরনায় গণঅনশনে বিএনপির আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, আবদুল্লাহ আল নোমান, আমান উল্লাহ আমান, আবদুস সালাম, মাহবুব উদ্দিন খোকন, আসাদুজ্জামান রিপন, শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, শ্যামা ওবায়েদ, এবিএম মোশাররফ হোসেন, শিরিন সুলতানা, জহির উদ্দিন স্বপন, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, নাজিমউদ্দিন আলম, হায়দার আলী লেলিন, আকরামুল হাসান, হাবিবুর রশীদ হাবিব, আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন, অঙ্গসংগঠনের আফরোজা আব্বাস, সাইফুল আলম নিরব, সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, আমিনুল হক, রফিকুল আলম মজনু, তাবিথ আউয়াল, মোস্তাফিজুর রহমান, হাসান জাফির তুহিন, শহিদুল ইসলাম বাবুল, হেলাল খান, সাদেক আহমেদ খান, আবুল কালাম আজাদ, ফজলুল রহমান খোকন প্রমূখ নেতারা বক্তব্য রাখেন।
গণঅনশনের কর্মসূচির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করে বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার, এলডিপির রেদোয়ান আহমেদ, আবদুল করীম আব্বাসী, গণফোরামের জগলুল হায়দার আফ্রিক, জামায়াতে ইসলামীর অধ্যাপক আবদুল হালিম, ইসলামী ঐক্যজোটের অ্যাডভোকেট এমএ রকিব, অধ্যাপক আব্দুল করীম এনপিপির ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, জাগপার খন্দকার লুৎফুর রহমান, জাতীয় দলের সৈয়দ এহসানুল হুদা, মুসলিম লীগের শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী, এনডিপির আবু তাহের, ন্যাপ ভাসানীর আজহারুল ইসলাম।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সংগঠনের অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন, অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের শওকত মাহমুদ, শত নাগরিকের আবদুল হাই শিকদার, বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদা দলের অধ্যাপক এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, অধ্যাপক লুৎফর রহমান, এ্যাবের প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম রিজু, ড্যাবের অধ্যাপক আব্দুস সালাম, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের এম আবদুল্লাহ, নুরুল আমিন রোকন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের কাদের গনি চৌধুরী, শহিদুল ইসলাম, জাতীয় প্রেসক্লাবের ইলিয়াস খান প্রমূখ নেতারা একাত্মতা প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন।
গণঅনশনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, আহমেদ আজম খান, চেয়াপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের হাবিবুর রহমান হাবিব, অধ্যাক সাহিদা রফিক, তাহমিনা রুশদীর লুনা, শাহজাদা মিয়া, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ কেন্দ্রীয় ও অঙ্গসংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সারাদেশে সমাবেশ কাল:
খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর দাবিতে আগামীকাল সোমবার ঢাকাসহ সারাদেশে সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন বিএনপি। ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশ এবং সারাদেশে মহানগর-জেলা-উপজেলাগুলো সমাবেশ হবে। ###
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।