মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ভিডিও প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ইউটিউবের জনপ্রিয়তার ধারে কাছে বোধহয় কোনও প্ল্যাটফর্মই নেই। তবুও নিত্যনৈমিত্তিক নানা ধরনের পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে থাকেন কর্তৃপক্ষ। উদ্দেশ্য, কী করে আরও ইউজার ফ্রেন্ডলি করে তোলা যায় ইউটিউবকে। আর এবার একটা বড় পরিবর্তন নিয়ে এল ইউটিউব। এবার থেকে আর ইউটিউব ভিডিওয় দেখা যাবে না ডিসলাইকের সংখ্যা।
কিন্তু কেন? হঠাৎ এই সিদ্ধান্ত কেন নেয়া হল? আসলে ইউটিউবের যে কোনও ভিডিওতে যেমন কমেন্ট বা শেয়ার করার অপশন থাকে, তেমনই ভিডিওটি পছন্দ বা অপছন্দ হল কিনা তাও জানানোর সুযোগ থাকে লাইক বা ডিসলাইকের বাটন ক্লিক করে। কিন্তু দেখা গিয়েছে, বহু ক্ষেত্রেই ভিডিওর গুণগত মান নয় বরং ব্যক্তিগত অপছন্দ কিংবা প্রতিহিংসা থেকেই ডিসলাইক করেন ইউজাররা।
ইউটিউবের ব্লগে এসম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হয়েছে। সেখান বলা হয়েছে, এবছরের গোড়া থেকেই এই নিয়ে পরীক্ষা চালাচ্ছে তারা। আর তখনই পরিষ্কার হয়ে যায় বিষয়টা। দেখা যায়, বহু ক্ষেত্রেই ব্যক্তিগত আক্রোশের কারণেই ডিসলাইক করা হচ্ছে। কেবল সেলেব কিংবা জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বেদের ভিডিওই নয়। টার্গেট হচ্ছেন একেবারেই আনকোডরা ও নতুন ইউটিউব চ্যানেলের মালিকরাও।
উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর পরেই বলিউডের বেশ কয়েকজন তারকা ও স্টারকিডকে আক্রমণ করার বিষয়টি। করণ জোহরের সিনেমা হোক কিংবা সলমন খানের কোনও গান. দেখা গিয়েছিল হু হু করে বাড়ছে ডিসলাইকের সংখ্যা। সমস্ত পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে এবার ইউটিউবের তরফে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে, আর ডিসলাইকের সংখ্যা দৃশ্যমান হবে না। তবে তার মানে এই নয় যে, ডিসলাইক বাটনটি দেখা যাবে না কিংবা ইউজাররা সেটি ব্যবহার করতে পারবেন না। কেবল ডিসলাইকের সংখ্যাটুকুই থাকবে অদৃশ্য। সূত্র: রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।