নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
সাইফউদ্দিনের স্লোয়ার ইনসুইংগারে ধরা খেলেন হাসারাঙ্গা। ঘণ্টায় ১১২ কিলোমিটার গতির বলটা তুলে মারতে গিয়ে নাঈমের হাতে ক্যাচ দিলেন লঙ্কান অলরাউন্ডার।
বাংলাদেশকে ম্যাচে ফেরালে সাকিব
প্রথম ওভারেই লঙ্কান শিবিরে ধাক্কা। কিন্তু সেই ধাক্কা সামলে দারুণভাবে দাঁড়িয়ে যান পাথুম নিশাঙ্কা আর চারিথ আসালাঙ্কা। কিছুতেই কিছু হচ্ছিল না।
দ্বিতীয় উইকেটে তাদের ৪৫ বলে ৬৯ রানের ঝড়ো জুটিতে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত নবম ওভারে এসে জোড়া আঘাতে টাইগারদের ম্যাচে ফিরিয়েছেন সাকিব আল হাসান।
লাইভ স্কোর: শ্রীলঙ্কা ৮.৪ ওভারে ৭১/৩ (আসালানকা ৪৪* ও হাসারঙ্গা ০*;নিশানকা ২৪, কুশল ১)
ধাক্কা সামলে ঘুরে দাঁড়াল শ্রীলঙ্কা
বল হাতেও কী দারুণ শুরু বাংলাদেশের। চতুর্থ বলেই ওপেনার কুশল পেরেরাকে ফেরান নাসুম আহমেদ। তারপরই ঘুরে দাঁড়ালো শ্রীলঙ্কা। চারিথ আসালানকা ও পাথুম নিশানকার জুটি ৩২ বলে ৫২ রান করে ফেলেছে। আসালানকা দুটি করে চার ও ছক্কা মেরেছেন। নিশানকাও মারেন একটি করে চার ও ছয়। তাতে পাওয়ার প্লেতে লঙ্কানদের রান ১ উইকেটে ৫৪। এই সময়ে বাংলাদেশ ১ উইকেটে ৪২ রান করেছিল।
নাসুমের দুর্দান্ত শুরু
দলে এসে ছাপ রাখতে এতটুকুও সময় নিলেন না নাসুম আহমেদ। প্রথম ওভারেই ফিরিয়ে দিলেন বিপজ্জনক কুসাল পেরেরাকে।
নাসুম বলটি করেছিলেন অনেকটা ঝুলিয়ে, লেংথ ডেলিভারি। পিচ করে বলটি একটু স্কিড করে। অফ স্টাম্প থেকে সেটি সুইপ করার চেষ্টায় লাইন মিস করেন পেরেরা। বল ছোবল দেয় স্টাম্পে।
৩ বলে ১ রানে আউট কুসল পেরেরা। শ্রীলঙ্কা ১ উইকেটে ২।
নতুন ব্যাটসম্যান চারিথ আসালাঙ্কা।
শ্রীলঙ্কাকে ১৭২ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ
ইনিংসের শেষ বলে চার হাঁকালেন মুশফিক। চামিরার বলে মুশফিকের এই প্যাডল সুইপ যেন পুরো ইনিংসের হাইলাইটস। ৩৭ বলে ৫৭ রানে অপরাজিত থাকলেন মুশফিক। বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ১৭১।
স্কোর: বাংলাদেশ ২০ ওভারে ১৭১/৪ ( মাহমুদউল্লাহ ১০* ও মুশফিক ৫৭*; আফিফ ৭, নাঈম ৬২, সাকিব ১০, লিটন ১৬)
মুশফিকের ফিফটি
নাঈমের পর ফিফটি পেলেন মুশফিকও। ৩২ বলে ফিফটি তুলে নিয়ে অধিনায়কের আস্থার প্রতিদান দিলেন মুশফিক। গত কয়েকদিনে সংবাদ সম্মেলনে মুশফিকের রান না পাওয়া নিয়ে অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়েছে মাহমুদউল্লাহ। বাংলাদেশ অধিনায়ক অবশ্য বারবার আস্থা রেখেছিলেন মুশফিকের উপর। আজ সুপার টুয়েলভের প্রথম ম্যাচে ফিফটি তুলে নিয়ে অধিনায়কের কথা রেখেছেন দেশের অন্যতম সেরা এই ব্যাটার।
নাঈমের বিদায়ে ভাঙল জুটি
বিনুরার বলে বোকা বনে গেলেন ফিফটি পেরোনো নাঈম। বলটা স্লোয়ার দিয়েছিলেন বিনুরা, নাঈম ধরাটা খেয়েছেন এখানেই। পুল করতে গিয়ে টপ এজ হয়েছে। বিনুরা নিজেই দৌড়ে এসে ক্যাচ নিলেন।
নাঈমের পঞ্চাশ, ১৫ ওভারে ১১৮/২
নিজের মতো খেলে, নিজের গতিতে নাঈম পা রাখলেন আরেকটি ফিফটিতে। কুমারাকে মাথার ওপর দিয়ে চার মেরে ফিফটি পূর্ণ করেন ৪৪ বলে, চারটি চারে। টি-টোয়েন্টিতে ২৫ ম্যাচে তার চতুর্থ ফিফটি এটি, চলতি বিশ্বকাপে তিন ম্যাচে দ্বিতীয়। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ফিফটি করলেন নিজের প্রথম ম্যাচেই। ৪৬ রানে অবশ্য তিনি আউট হতে পারতেন। তবে সরাসরি থ্রোয়ে বণ স্টাম্পে লাগাতে পারেননি আভিশকা ফার্নান্দো। সময় মতো জ্বলে উঠেছে মুশফিক। দেড়শর উপর স্ট্রাইক রেটে ব্যাটিং করছেন মুশি। ১৫ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ২ উইকেটে ১১৮।
জমে উঠেছে মুশফিক-নাঈম জুটি
চতুর্থ উইকেটে জমে উঠেছে মুশফিক-নাঈমের জুটি।দুজনই উইকেটে থিতু হয়েছেন। ৪২ বলে ৪৬ রানে নাঈম আর মুশফিকের রান ১৫ বলে ২২। ৩২ বলে এই দুজন মিলে তুলেছেন ৪০ রান। ১৩ ওভার শেষে বাংলাদশের রান ২ উইকেটে ৯৬।
লিটনের পর ফিরলেন সাকিবও
চামিকা করুণারত্নের নিচু হয়ে যাওয়া বলে বোল্ড হয়ে গেলেন সাকিব। স্টাম্পের লাইনের বলটা ব্যাটে সংযোগ ঘটাতে পারেননি বাংলাদেশ অলরাউন্ডার। উইকেটে এসে শুরুতে বেশ চনমনে দেখাচ্ছিল সাকিবকে। দ্বিতীয় বলে চার মেরে শুরু করেছিলেন। তবে বেশিক্ষণ টিকতে পারলেন না। ফিরলেন ৭ বলে ১০ করে।
পাওয়ার প্লেতে লিটনকে হারাল বাংলাদেশ
দুই ওপেনারের ব্যাটে দারুণ শুরু পেয়েছে বাংলাদেশ। বিশ্বকাপের প্রথম পর্বে তিন ম্যাচে ওপেনিং জুটি যেখানে ১১ রানের বেশি তুলতে পারেনি, আজ সেখানে প্রথম ৫ ওভারে দুই ওপেনার যোগ করেছেন ৩৮ রান। পাওয়ার শেষ ওভারে এসেছেন আগের ওভারে ৮ রান দেওয়া লাহিরু কুমারা। ওভার প্রতি ৯ রান করে নিতে পারলে সম্ভাব্য স্কোর হবে ১৭১। ৪০ রানে ভাঙল উদ্বোধনী জুটি। লাহিরুর বলে মিড অফে সাসুন শানাকার হাতে ধরা পড়ল লিটন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।