পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কোনোভাবেই কমছে না নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম। মধ্য ও নিম্নবিত্তদের নাগালের বাইরে মাছ, মাংস, সবজির বাজার। একই প্রবণতা সস্তা প্রোটিনের উৎস ডিমের বাজারেও।
বাজারে মুরগির ডিম (লাল) হালি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৩৮ থেকে ৪০ টাকায়। যেখানে একটি ডিমের দাম পড়ছে ১০ টাকা বা তার কিছুটা কম। ডজনের হিসাবে বিক্রি হচ্ছে ১১৫ থেকে ১২০ টাকায়।
যদিও পাইকারি বাজারে একই ডিম বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ৮ টাকা বা ৮ টাকা ৮০ পয়সায়। হালির হিসাবে যার দাম দাঁড়ায় ৩৪ থেকে ৩৫ টাকা। পাইকারি ডজন প্রতি ডিম বিক্রি হচ্ছে ১০৫ থেকে ১১০ টাকায়।
অন্যদিকে বাজারে এক ডজন হাঁসের ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৬৫ থেকে ১৭০ টাকা। অর্থাৎ একটি হাঁসের ডিম কিনতে ক্রেতাকে খরচ করতে হচ্ছে ১৪ থেকে ১৫ টাকা।
বুধবার (১৩ অক্টোবর) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। জানা গেছে, বাজারে ডিমের এমন চড়া দাম দেখা গেলেও খামারিরা ডজন প্রতি দাম পাচ্ছেন ৯৪ থেকে ৯৫ টাকা।
মধুবাগ বাজারের ডিম বিক্রেতা খাদেম জানান, আমরা ডিম একশোর হিসাবে কিনি। বুধবার ৮৫০ থেকে ৮৮০ টাকা দরে কিনেছি। গতকালও একই দাম ছিল। দাম যা বাড়ার আগেই বেড়েছে। ক্রেতাদের মধ্যে আতঙ্ক কাজ করছে। সব জিনিসের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। সরকারের নজরদারি বাড়ানো দরকার।
বাজার সূত্রে জানা যায়, রাজধানী ও দেশের বিভিন্ন জেলার প্রায় ৫০ ভাগ ডিম ও মুরগির জোগান দেন গাজীপুরের খামারিরা। এক সময় এই জেলায় ডিম উৎপাদনকারী বা লেয়ার মুরগির খামার ছিল ৪ হাজার ১০৬টি ও ব্রয়লার মুরগির খামার ছিল ২ হাজার ৫৬৫টি। কিন্তু ক্রমাগত লোকসানের কারণে অনেক খামার বন্ধ হয়ে গেছে।
করোনা মহামারির সময়ে সবচেয়ে বেশি খামার বন্ধ হয়ে গেছে। এ সময় প্রায় ১০ ভাগ খামার বন্ধ করে দিয়েছেন খামারিরা। যার প্রভাব রাজধানীর ডিমের বাজারে পড়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।