এডিট করা যাবে পাঠানো মেসেজ! অতি প্রয়োজনীয় ফিচার আনছে হোয়াটসঅ্যাপ
অ্যাপেল কিংবা টেলিগ্রামের মতো অ্যাপগুলিতে মেসেজ পাঠিয়ে দেয়ার পরও তাতে কোনও ভুল থাকলে এডিট করা
শিশুদের ব্রেইন ডেভেলপমেন্টের জন্য মাইন্ড ম্যাথ অনুশীলন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে ‘অ্যাবাকাস’ একটি আবশ্যকীয় মেথড হিসেবে সারাবিশ্বে জনপ্রিয় হয়েছে। বাংলাদেশের শিশুদের এটি শেখাচ্ছে ই-লার্নিং প্লাটফর্ম মজারু। নিজস্ব ওয়েব ও অ্যাপের মাধ্যমে সরাসরি প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য মজারু এনেছে ‘অ্যাবাকাস মাইন্ড ম্যাথ’ নামের একটি কোর্স।
কোর্স ইনস্ট্রাকটর মো. তরিকুল ইসলাম জানান, মানুষের মস্তিষ্কে দুটো অংশ থাকে, বাম পাশটা লজিক্যাল কাজগুলো সম্পাদনা করে। আর ডান পাশটা আবেগ, কল্পনা, চিন্তা, ভিজুয়ালাইজেশনের মতো সফট কাজ করে। ক্যালকুলেটর কিংবা হাতের কড়ায় যখন একটি শিশু হিসাব করে তখন শুধুমাত্র বাম পাশটা সক্রিয় থাকে। অন্যদিকে মাইন্ড ম্যাথ যদি রপ্ত করা যায়, তাহলে হিসাব হবে ব্রেইনের মাধ্যমে। এতে মস্তিষ্কের উভয় পাশ সক্রিয় থাকবে। এর মাধ্যমেই মূলত একটি শিশু তার ব্রেইনের শতভাগ কাজে লাগাতে পারবে। এর ফলে স্মৃতিশক্তি, আত্মবিশ্বাস, মনোযোগ, একাগ্রতা, মেধা, অংকে পারদর্শিতা বেড়ে যায় কয়েক গুণ। এ কারণেই সারাবিশ্বে অ্যাবাকাস মাইন্ড ম্যাথের গুরুত্ব দিন দিন বাড়ছে। বাংলাদেশেও এটির প্রচার ও প্রসার তেমন নেই, এজন্যই মজারু দেশের শিশুদের আরো মেধাবী হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্য নিয়ে ‘অ্যাবাকাস মাইন্ড ম্যাথ’ কোর্সটি শুরু করেছে।
৪ বছর থেকে ১১ বছরের শিশুরা এই পদ্ধতিতে তাদের ব্রেইন ডেভেলপমেন্ট করতে পারবে। কোর্সটি পরিচালনা করবেন শিশুদের ব্রেইন ডেভেলপমেন্টে ভারত থেকে উচ্চতর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ইনস্ট্রাকটর মো. তরিকুল ইসলাম।
এছাড়া ১২ বছর বা তার চেয়ে বড় শিশুদের জন্য মজারু আরেকটি কোর্স আনছে। ‘মজারু ম্যাজিক ম্যাথ’ নামের সেই কোর্সটিতে প্রচলিত পদ্ধতিকে পাশ কাটিয়ে মজার ছলে শিশুদের ম্যাথ শেখানো হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।