Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

খাদ্যনিরাপত্তায় বায়োটেকনোলজির সম্প্রসারণ জরুরি

সজিব মিয়া | প্রকাশের সময় : ৩০ আগস্ট, ২০২১, ১২:০১ এএম

যুগের পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের চাহিদার পরিবর্তন হয় এবং হচ্ছে। কিন্তু মানব সভ্যতার শুরু থেকে এই পর্যন্ত মানুষের সর্ব প্রথম এবং প্রধান চাহিদা হচ্ছে খাদ্য। অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা ও শিক্ষা এগুলোকে বলা হয় একজন মানুষের মৌলিক চাহিদা, যার মধ্যে সর্বপ্রথম এবং সর্বপ্রধান অগ্রাধিকার দেওয়া হয় অন্ন বা খাদ্যকে। জাতিসংঘ থেকে শুরু করে প্রতিটি আন্তর্জাতিক ও দেশীয় মানবাধিকার সংস্থার সর্বপ্রথম উদ্যোগ হচ্ছে সবার জন্য খাদ্য নিশ্চিত করা। প্রতিটি দেশের সরকারের প্রথম কাজই হচ্ছে, সকল নাগরিকের খাদ্য নিশ্চিত করা। একটা সময় ছিল যখন মানুষ অনাহারে মারা যেতো, খাদ্য উৎপাদনের পদ্ধতি সম্পর্কে জ্ঞান ছিলো সীমিত। বিজ্ঞানের বদৌলতে আজ মানুষ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে সক্ষম হচ্ছে। বিজ্ঞান খাদ্য উৎপাদনে আবিষ্কার করে চলেছে বিস্ময়কর সব প্রযুক্তি। তারই ধারাবাহিকতায় বিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে চালু হয় বিজ্ঞানের অনবদ্য আবিস্কার জৈবপ্রযুক্তি বা বায়োটেকনোলজি। জৈবপ্রযুক্তি হলো বৈজ্ঞানিক ও প্রকৌশলগত নীতি অনুসরণ ও প্রয়োগ করে জীব ও উদ্ভিদের ব্যবহার করার মাধ্যমে মানুষের জন্য কল্যাণকর ও ব্যবহারযোগ্য প্রয়োজনীয় মালামাল তৈরির বিশেষ প্রযুক্তি। অর্থাৎ জৈবপ্রযুক্তি একটি বিশেষ প্রযুক্তি যার সাহায্যে কোনো জীবকোষ, অনুজীব বা তার অংশবিশেষ ব্যবহার করে নতুন কোনো বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন জীবের উদ্ভাবন বা উক্ত জীব থেকে প্রক্রিয়াজাত বা উপজাত দ্রব্য প্রস্তুত করা। যদিও বায়োটেকনোলজি বর্তমানে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিস্তৃত, তবে টেকসই খাদ্য উৎপাদনে উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। জৈবপ্রযুক্তির কৌশল কৃষিক্ষেত্রের সাথে জড়িত সকল সমস্যার সমাধান করতে পারে না, তবে ফসলের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, ফসলের বৈচিত্রকরণ, খাদ্যের পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি, কৃষিক্ষেত্রের পরিবেশ দূষণ হ্রাস করার মতো সুনির্দিষ্ট সমস্যা সমাধানে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

বায়োটেকনোলজি এমন একটি পদ্ধতি, যার মাধ্যমে একটি ফসল থেকে কাক্সিক্ষত জিন সংগ্রহ করে অন্য একটি ফসলে প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে ফসলের জেনেটিক বৈশিষ্ট্যে পরিবর্তন করা যায়। সরাসরি জিন প্রতিস্থাপন ছাড়াও এই প্রযুক্তিটির মাধ্যমে ফসলের নিজস্ব যে জেনেটিক বৈশিষ্ট্য আছে, তাতে পরিবর্তন করেও কাক্সিক্ষত বৈশিষ্ট্য আনয়ন করা সম্ভব। জেনেটিক পরিবর্তনের মাধ্যমে উৎপাদিত ফসলকে ট্রান্সজেনিক ফসল তথা জেনেটিক্যালি মডিফাইড (সংক্ষেপে জিএমও) ফসল বলা হয়। বিশ্বে জনসংখ্যা যে হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে, খাদ্য উৎপাদনও সেই হারে বাড়াতে হলে জিএমও ফসল উৎপাদনের কোনো বিকল্প নেই। ২০৫০ সাল নাগাদ পৃথিবীর জনসংখ্যা গিয়ে দাঁড়াবে ১০ বিলিয়নে। এই বাড়তি জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদা মিটাতে হলে খাদ্য উৎপাদনের হার বৃদ্ধি করতেই হবে। কিন্তু প্রতিবছর উল্লেখযোগ্য হারে ফসলি জমি কমে যাচ্ছে। ফলে ক্রমশ হ্রাসমান ফসলি জমিতে বর্ধিত জনসংখ্যার খাদ্য উৎপাদনের জন্য জিএমও ফসল উৎপাদনের কোনো বিকল্প নেই। জিএমও ফসল অনেকাংশেই রোগবালাই, পোকামাকড় ও খরা সহনশীল। এতে ফসলের উৎপাদন কয়েকগুণ পর্যন্ত বাড়তে পারে। বিশ্বে গত এক যুগে জিএমও ফসলের আবাদ সামঞ্জস্যপূর্ণ হারে বৃদ্ধি পচ্ছে। জিএমও ফসল খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি অধিক পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ, ফলে এটি মানুষের খাদ্য চাহিদা পূরণের পাশাপাশি মানবদেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। উদাহরণস্বরূপ, অধিক পুষ্টিগুণ ও ভিটামিন এ সমৃদ্ধ গোল্ডেন রাইস এখন বাজারে পাওয়া যাচ্ছে।

জনসংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তন পৃথিবীর জন্য হুমকি হয়ে উঠেছে। প্রতিবছরই জলবায়ু পরিবর্তন জনিত প্রাকৃতিক দূর্যোগ খরা, জলাবদ্ধতা, লবণাক্ততা ইত্যাদি বৃদ্ধি পাচ্ছে, যার ফলে খাদ্য উৎপাদনও ব্যাহত হচ্ছে। এই ঘাটতি মোকাবেলায় জিএমও ফসল প্রাকৃতিক দুর্যোগ সহিষ্ণু খাদ্য উৎপাদনে আশার প্রদীপ হয়ে দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে বিজ্ঞানীরা প্রাকৃতিক দুর্যোগ সহিষ্ণু ধানের জাত আবিষ্কার করেছে, যা বাংলাদেশের মতো দুর্যোগপ্রবণ দেশে বর্ধিত জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। জিএমও ফসলের আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে, এই ফসল উৎপাদনে কোনোরকম কীটনাশক, সার ইত্যাদির প্রয়োজন হয় না। ফলে পরিবেশবান্ধব উপায়ে ফসল উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে। কীটনাশক, সার ব্যবহার না করায় মাটি দূষণ, পানি দূষণ তথা কৃষিক্ষেত্রের পরিবেশ দূষণ অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব হচ্ছে। দরিদ্র কৃষকদের ভাগ্যের চাকা পরিবর্তনে জিএমও ফসল মাইলফলক হিসেবে কাজ করছে। একই পরিমান জমিতে পূর্বের তুলনায় অধিক ফসল উৎপাদন করে তারা অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে। বাংলাদেশর মতো উন্নয়নশীল দেশগুলো জিএমও ফসল উৎপাদন করে অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী হচ্ছে।

জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ২০৩০ এর ১৭টি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে, যার মধ্যে অন্যতম প্রধান লক্ষ্যমাত্রা হলো প্রতিটি মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। তাই টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের নিমিত্তে পুষ্টি সমৃদ্ধ নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন অত্যাবশ্যক। এই অভিষ্ট লক্ষ্য অর্জনে প্রধান হাতিয়ার হিসেবে জৈবপ্রযুক্তি ভিত্তিক ফসল তথা জিএমও ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি করা এখন সময়ের দাবি। সয়াবিন, তুলা, সুগারবিট, ধান, বেগুন, মসুর, পেঁপেসহ বর্তমানে বিশ্বব্যাপী শতাধিক জিএমও ফসল বাণিজ্যিকভাবে আবাদ হচ্ছে। বিশ্বে মোট উৎপাদিত ভুট্টা, তুলা, সয়াবিন ও সুগারবিটের ৭০-৯০ শতাংশ আসে জিএমও জাত থেকে। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলো ইতিমধ্যে জিএমও ফসলের উৎপাদন অনেকাংশে বাড়িয়ে দিয়েছে। জিএমও ফসল উৎপাদনে আমেরিকা শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে, যেখানে প্রায় ৪০ শতাংশের বেশি জিএমও ফসল উৎপাদিত হচ্ছে। ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, ভারত, কানাডা ও চিন জিএমও ফসল উৎপাদন ও বাজারজাতকরণে যথাক্রমে দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে।

উন্নত দেশগুলোর সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশেও জিএমও ফসলের উৎপাদন ও গবেষণা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণ দেশের কৃষিতে পরিবেশগত ঝুঁকি তৈরির আশঙ্কা রয়েছে, যা দেশের খাদ্যনিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ। খাদ্যনিরাপত্তার ঝুঁকি মোকাবেলায় উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই এবং এই উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় হাতিয়ার হলো বায়োটেকনোলজি বা জৈবপ্রযুক্তি ভিত্তিক ফসল তথা জিএমও ফসল। আশার কথা হচ্ছে, খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতে সরকারীভাবে জিএমও ফসলের গবেষণা ও বিপণন কার্যক্রমকে বেগবান করতে নেয়া হচ্ছে নানা পদক্ষেপ। উচ্চমাত্রায় ফলনশীল জিএমও ফসল উদ্ভাবন নিয়ে এখন প্রচুর গবেষণা হচ্ছে। খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগ সহিষ্ণু ও কৃষকের ব্যয় কমানোর উদ্দেশ্য থেকেই বিভিন্ন সংস্থা ও ইনস্টিটিউট এখন এসব গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে। মূলত ধান, আলু, বেগুন ও তুলার বিভিন্ন জিএমও ভ্যারাইটি উন্নয়নকে ঘিরেই এসব গবেষণা চলছে। এরই মধ্যে কৃষিতে জিএমও ফসলের বেশকিছু সফল প্রয়োগ দৃশ্যমান হয়ে উঠতে শুরু করেছে।

দেশে এখন পর্যন্ত বারি একমাত্র গবেষণা প্রতিষ্ঠান, যা জিএমও ফসল উদ্ভাবনের পাশাপাশি এর সফল বিপণনেও সমর্থ হয়েছে। বিটি বেগুন নামে বিশেষ এক ধরনের বেগুন উদ্ভাবন করেছে সংস্থাটি। ২০১৩ সালে প্রথম অনুমোদন পায় বিটি বেগুন। এর পর থেকে এখন পর্যন্ত কৃষক পর্যায়ে বেশ সফলভাবেই এর আবাদ সম্প্রসারণ করতে পেরেছে বারি। কৃষক ও বিভিন্ন সরকারি সংস্থার মাধ্যমে বিটি বেগুনের আবাদ সম্প্রসারণ ও চাষীদের হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। বিশেষ করে বন্যাদূর্গত এলাকার কৃষকদের সহায়তা দেয়ার মাধ্যমে এর ব্যাপক সম্প্রসারণ ঘটে। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে বারির বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড সিড টেকনোলজি ডিভিশন মোট দেড় টন বীজ উৎপাদনের লক্ষ্য নেয়। প্রাথমিকভাবে বিটি বেগুনের চারটি জাত (উত্তরা, কাজলা, নয়নতারা,আইএসডি জিরো জিরো সিক্স) অবমুক্ত করেছিল বারি। পরবর্তী সময়ে দোহাজারী, শিংনাথ, খটখটিয়া নামে আরো তিনটি জাত অবমুক্ত করার আবেদন জানায় সংস্থাটি। এছাড়া ইসলামপুরী ও চেগা নামে উন্নয়নকৃত স্থানীয় দুটি জাতের ওপরও এ প্রযুক্তির প্রয়োগ ঘটিয়ে মাঠপর্যায়ে সীমিত আকারে ট্রায়াল চালানো হচ্ছে। এছাড়া সিঙ্গেল আরবি প্রযুক্তি ব্যবহারে আলুর লেট ব্রাইট রোগ প্রতিরোধী বারি আলু-৮ উদ্ভাবন করেছে বারি। এছাড়া টমেটোর বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধী জাত উন্নয়ন নিয়েও গবেষণা চালাচ্ছে সংস্থাটি। জৈবপ্রযুক্তি নিয়ে গবেষণায় বারির পাশাপাশি অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে ব্রি। আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের তত্ত্বাবধানে গোল্ডেন রাইস নামে বোরো ধানের উচ্চফলনশীল ও পুষ্টিগুণসম্পন্ন একটি জাত উন্নয়ন করেছে সংস্থাটি। ব্রি উদ্ভাবিত বোরোর জনপ্রিয় একটি জাত ব্রি ধান-২৯-এর অভিজ্ঞতার আলোকেই উদ্ভাবন হয়েছে উচ্চমাত্রা বিটা ক্যারোটিনসমৃদ্ধ জিআর২-ই গোল্ডেন রাইস। খরা, বন্যা ও লবণাক্ততা সহিষ্ণু, উচ্চমাত্রায় ফলনশীল, কম জীবৎকাল ও লৌহসমৃদ্ধ জিএমও ধানের জাত উদ্ভাবনে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি ইনস্টিটিউট (বিনা)। পাশাপাশি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োটেকনোলজি বিভাগও এখন এ ধরনের গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

পরিবেশ, অর্থনীতি ও কৃষিক্ষেত্রের সার্বিক উন্নয়ন এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের নিমিত্তে ব্যাপকভাবে জিএমও ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি করতে হবে। দেশের জনগণের মধ্যে জৈব প্রযুক্তি ও জিএমও পণ্য নিয়ে যে ভুল ধারণা ও বিভ্রান্তি রয়েছে তা যথোপযুক্ত বৈজ্ঞানিক শিক্ষার মাধ্যমে দূর করা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে নীতিনির্ধারক, আইনপ্রণেতা, ভোক্তা ও কৃষক পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকেই বিষয়টি নিয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক পর্যাপ্ত জ্ঞান ও ধারণা দেয়া যেমন প্রয়োজন, তেমনি কৃষিখাত বাঁচাতে বায়োটেকনোলজি তথা জৈবপ্রযুক্তির কোন বিকল্প নেই। জনসংখ্যা বৃদ্ধিসহ প্রাকৃতিক ও মানব সৃষ্ট সকল দুর্যোগ মোকাবেলা করতে সক্ষম এমন ফসলের জাত উদ্ভাবন করতে হবে। আমাদের ফসলি জমির সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে তাই অল্প জমিতে অধিক ফসল ফলানো ছাড়া আমাদের সামনে আর কোন রাস্তা নেই। সকলকে নিজ নিজ জায়গা থেকে এ বিষয়ে জ্ঞান লাভ করতে হবে এবং সকলকে সহযোগিতা করতে হবে।
লেখক: শিক্ষার্থী, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বায়োটেকনোলজির সম্প্রসারণ
আরও পড়ুন