পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আরও দক্ষ ও স্বচ্ছতার সঙ্গে ভূমিসেবা দেওয়ার লক্ষ্যে সেবাদান প্রক্রিয়া অধিকতর সহজ করার উদ্যোগ নিয়েছে ভূমি মন্ত্রণালয়। জনবান্ধব ভূমিসেবা দিতে ভূমি অফিসের জবাবদিহিতা আরও বাড়বে। এ পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার।
গতকাল শনিবার ভূমি ব্যবস্থাপনা অটোমেশন প্রকল্পের মাধ্যমে ভূমি সেবা চিহ্নিতকরণ শীর্ষক একটি ভার্চুয়াল কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত সকল দফতর/সংস্থা এবং হবিগঞ্জ, শেরপুর ও নোয়াখালী কালেক্টরেট (জেলা প্রশাসন) কার্যালয় থেকে ভার্চুয়ালি ৭০ জন কর্মকর্তা ১০টি দলে ভাগ হয়ে এ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।
ভূমি ব্যবস্থাপনা অটোমেশন প্রকল্পের ভূমি ব্যবস্থাপনা (ডোমেইন) বিশেষজ্ঞ ও সাবেক মুখ্যসচিব মো. আবুল কালাম আজাদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত কর্মশালায় ভূমি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান সভাপতিত্ব করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, অটোমেশন প্রকল্পের প্রকিউরমেন্ট বিশেষজ্ঞ ও সাবেক সচিব মো. ফারুক হোসেন ও ভূমি ব্যবস্থাপনা অটোমেশন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মোজাফ্ফর আহমেদ।
মন্ত্রণালয়ের প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভূমিসেবা সহজ করার লক্ষ্যে ভূমিসেবা অটোমেশন সিস্টেমের জন্য কার্যকরী তথ্য ব্যবস্থা তৈরি করা হবে। ২০০টির বেশি বিভিন্ন ধরনের ভূমিসেবা পর্যালোচনা করে সদৃশ ও অপ্রয়োজনীয়ভাবে আলাদা তালিকাভুক্ত সেবা বাতিল করা হবে। প্রয়োজনীয় নতুন সেবা অন্তর্ভুক্ত করে গুচ্ছ (ক্লাস্টার) ও শ্রেণি (গ্রুপ) ভিত্তিক একটি কার্যকরী ও পূর্ণাঙ্গ ভূমিসেবা তালিকা প্রস্তুত করা হচ্ছে। অংশগ্রহণকারী ১০টি দলের কর্মকর্তাদের উন্মুক্ত আলোচনা ও প্রশ্নোত্তর পর্বের মধ্য দিয়ে কর্মশালার কার্যক্রম শুরু হয়। উন্মুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণকারী কর্মকর্তাদের বক্তব্যের পর ভূমি সচিব, ভূমি ব্যবস্থাপনা ( ডোমেইন) বিশেষজ্ঞ এবং প্রকিউরমেন্ট বিশেষজ্ঞ তাদের মতামত প্রদান করেন।
এরপর কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী কর্মকর্তারা দল ভিত্তিক কার্যক্রম শুরু করেন এবং নিজ দলের কাজের উপস্থাপনা করেন। কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী দলগুলোর সুপারিশ নিয়ে আলোচনা হয়। এসব সুপারিশের উপর ভিত্তি করে পরবর্তীতে গুচ্ছ ও শ্রেণি ভিত্তিক ভূমিসেবা তালিকা প্রস্তুত করা হবে।
কর্মশালায় অন্যান্যদের মধ্যে অংশগ্রহণ করেন, ভূমি সংস্কার বোর্ডের সদস্য বেগম যাহিদা খানম, মো. জয়নাল আবেদীন, ভূমি আপিল বোর্ডের সদস্য আবু হেনা মোস্তফা কামাল, ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার দাস, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, ভূমি মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মো. আব্বাছ উদ্দিন, নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খান, হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক ইশরাত জাহান, শেরপুরের জেলা প্রশাসক মো. মোমিনুর রশীদ প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।