২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত মোটা হবেন ৪০০ কোটি মানুষ
২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত ওজন বা মোটা হবেন বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ। সংখ্যার বিচারে যা
আমাদের নাকের চারপাশের অস্থিগুলোর পাশে বাতাসপূর্ণ কুঠরি থাকে, এদের সাইনাস বলে। সাইনাসের কাজ হল মাথাকে হালকা রাখা, মস্তিষ্ককে আঘাত থেকে রক্ষা করা, কণ্ঠস্বরকে সুরেলা রাখা, দাঁত ও চোয়াল গঠনে সহায়তা করা। যদি কোন কারণে এ সাইনাসগুলোতে প্রদাহ তৈরি হয় তখন তাকে সাইনুসাইটিস বলে।
চিকিৎসা : রসুন এন্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে। প্রতিদিন ২-৪ কোয়া রসুন ২ চা চামচ মধুর সঙ্গে দিনে ২ বার সেবন করলে সাইনুসাইটিস ভালো হয়।
পেঁয়াজ : প্রতিদিন ১ চা চামচ পেঁয়াজ রস ১ চা চামচ মধুর সঙ্গে সেবন করলে সাইনুসাইটিস ভালো হয়ে যাবে।
গোলমরিচ : ৫ গ্রাম গোলমরিচ চূর্ণ ১ গ্লাস গরম দুধের সঙ্গে সেবন করলে সাইনুসাইটিস দূর হয়ে যায়।
আদা : নিয়মিত আদার রস ১ চা চামচ সঙ্গে ১ চামচ মধুসহ সেবন করলে সাইনুসাইটিসজনিত মাথাব্যথা দূর হয়।
যষ্টিমধু : যষ্টিমধু এন্টিবায়োটিক ও এন্টিভাইরাল হিসেবে কাজ করে এবং শ্বসনতন্ত্রের প্রদাহ দূর করে।
পুদিনা তেল : পুদিনা তেল সাইনুসাইটিসজনিত মাথাব্যথা, নাক ও মুখম-লের ব্যথা দূর করতে কার্যকর।
ইউক্যালিপটাস তেল : ইউক্যালিপটাস তেল এন্টিবায়োটিক হিসেবে খুব ভালো। এ তেল ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশনজনিত সাইনুসাইটিস দূর করে।
তিল তেল : তিল তেল দিয়ে নিয়মিত ম্যাসেজ করলে সাইনুসাইটিস ভালো হয়।
ষ ডা. আলমগীর মতি
হারবাল গবেষক ও চিকিৎসক, চেয়ারম্যান মডার্ণ হারবাল গ্রুপ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।