পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এক্সিম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ (এমডি) দুজনকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে করা মামলায় সিকদার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রন হক সিকদার ও তার ভাই দিপু হক সিকদারকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (১২ আগস্ট) ঢাকা মহানগর হাকিম রাজেশ চৌধুরী পুলিশের দেয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে মামলার দায় থেকে দুজনকে অব্যাহতি দেন।
মামলার দায় থেকে দুজনকে অব্যাহতির আবেদন জানিয়ে গত ২৬ জুলাই আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. রিপন উদ্দিন। চূড়ান্ত প্রতিবেদনে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, কিছু তথ্যগত ভুল বা ভুল বোঝাবুঝির ভিত্তিতে মামলাটি দায়ের করেন বাদী। তাদের (বাদী-বিবাদী) মধ্যে একটি আপসনামা হয়েছে।
এক্সিম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ (এমডি) দুজনকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে গত বছরের ১৯ মে গুলশান থানায় রন হক সিকদার ও দিপু হক সিকদারের বিরুদ্ধে মামলা করেছিল ব্যাংকটির কর্তৃপক্ষ। মামলার বাদী ছিলেন এক্সিম ব্যাংকের পরিচালক লে. কর্নেল (অব.) সিরাজুল ইসলাম।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ঋণের জন্য বন্ধকী সম্পত্তির মূল্য বেশি দেখাতে রাজি না হওয়ায় ব্যাংকের এমডি মোহাম্মদ হায়দার আলী মিয়া ও অতিরিক্ত এমডি মোহাম্মদ ফিরোজ হোসেনকে গুলি করে হত্যার চেষ্টা করেন সিকদার গ্রুপের ওই দুই পরিচালক।
বিবরণে উল্লেখ করা হয়, পুরো ঘটনাটি ৫০০ কোটি টাকা ঋণ প্রস্তাব নিয়ে। এই ঋণের বিপরীতে বন্ধকী সম্পত্তি পরিদর্শনের নামে এক্সিম ব্যাংকের ওই দুই কর্মকর্তাকে গুলশানের একটি বাড়িতে ডেকে নেয়া হয়। এ সময় জামানত হিসেবে ওই সম্পত্তির বন্ধকী মূল্য কম উল্লেখ করেন ব্যাংকটির এমডি ও অতিরিক্ত এমডি। এরপরই গুলি ও মারধরের ঘটনা ঘটে। রন হক সিকদার ও দিপু হক সিকদার ব্যাংকটির এমডির কাছে একটি সাদা কাগজে জোর করে স্বাক্ষর নেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।