পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, মির্জা আব্বাসসহ ২৬ জনকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ত্রাসবিরোধী আইনে দায়ের করা এ মামলায় ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কামরুল হোসেন মোল্লা অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে তাদের অব্যাহতি প্রদান করেন। অপরদিকে, রবিউল ইসলাম নয়ন, যোবায়ের হোসেনসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র আমলে নেন আদালত। এ প্রসঙ্গে আইনজীবী জয়নাল আবেদীন মেজবাহ বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এই নেতাদের অযথা হয়রানি করার এই মামলা অবশেষে মিথ্যা প্রমাণিত হলো।
অব্যাহতিপ্রাপ্ত উল্লেখ্যযোগ্য আসামিরা হলেন Ñ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, মির্জা আব্বাস, যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্লাহ আমান, বরকতউল্লা বুলু, বিএনপি নেতা সাইফুল আলম নিরব, আব্দুস সালাম, সালাউদ্দিন আহম্মেদ, ওবাইদুল হক, মহিদুল ইসলাম হিরু, জামায়াত নেতা ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ ও ড. সফিকুর রহমান।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য ঘোষিত হরতাল চলাকালে আসামিরা ৩ জানুয়ারি রমনা থানাধীন পরিবাগ মোড়ে যাত্রীবাহী বাসে বোমা মারলে তাতে আগুন ধরে বাসযাত্রী শাহীনা আক্তার ও ফরিদ মিয়া মারা যান। বাসের চালক বাবুল মিয়া গুরুতর আহত হন। এ ঘটনায় রমনা থানার উপ-পরিদর্শক আশরাফুল ইসলাম বাদি হয়ে মামলাটি করেন।
২০১৫ সালের ২৯ এপ্রিল ডিবি পুলিশের উপ-পরিদর্শক বাহাউদ্দিন ফারুকী বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, মির্জা আব্বাসসহ ২৬ জনকে অব্যাহতি আবেদন জানিয়ে রবিউল ইসলাম নয়ন, যোবায়ের হোসেনসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০১৫ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলার অনুমতি দেয় মন্ত্রণালয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।