পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জোয়ারে তলিয়ে যায় চট্টগ্রাম নগরীর বিশাল এলাকা। সড়ক উপচে বাসা, বাড়ি, দোকানপাট, মার্কেট, হাসপাতালে হাঁটু সমান পানি। গতকাল বুধবার দিনে রাতে দুই দফা জোয়ারে চরম দুর্ভোগে পড়েন নগরবাসী। নগরীর চকবাজার, ডিসি রোড, বাকলিয়া এলাকায় দেখা যায় সড়ক এবং অলিগলিতে হাঁটু থেকে থেকে কোমড় সমান পানি। পানির কারণে বন্ধ হয়ে যায় যানবাহন চলাচল।
বাসা বাড়ি দোকান পাটে পানি ঢুকে যাওযায় ঘরের আসবাবপত্র এবং দোকানপাটের মালামাল ভিজে যায়। মার্কেট, বিপণি কেন্দ্রের নিচতলায় পানি ঢোকায় নষ্ট হয় জিনিসপত্র। লকডাউনের পর দোকান পাট খোলার প্রথম দিনেই এমন বিড়ম্বনায় পড়তে হয় ব্যবসায়ীদের। দিনভর দোকানের পানি এবং ময়লা-আবর্জনা সরাতেই ব্যস্ত থাকেন তারা। জোয়ারের সাথে নালা-নর্দমা থেকে উঠো আসা ময়লা-আবর্জনায় সয়লাব হয় পুরো এলাকা। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েন ওই এলাকার বাসিন্দারা।
পানি থেকে রক্ষা পেতে অনেকে শিশুদের নিয়ে খাটের উপর আশ্রয় নেন। নিচতলার বাসিন্দাদের বাসা থেকে পানি সেচ করতে দেখা যায়। রান্নাবান্না বন্ধ হয়ে যায় অনেকের ঘরে। বহুতল ভবনের নিচতলার বাসিন্দাদের চরম দুর্ভোগের মুখোমুখি হতে হয়। একই অবস্থা নগরীর চান্দগাঁও, শুলকবহর, আগ্রাবাদ আবাসিক এলাকা, ছোটপুল, শান্তিবাগ, গুলবাগ, হালিশহর, গোসাইলডাঙ্গা, হাজীপাড়া, বেপারীপাড়া, মৌলভীপাড়া, মনসুরাবাদসহ নগরীর বিশাল এলাকায়। দেশের অন্যতম বাণিজ্যিক এলাকা চাক্তাই, খাতুনগঞ্জ, আছদগঞ্জ এলাকাও জোয়ারে প্লাবিত হয়। গুদাম, আড়তে পানি উঠে নষ্ট হয় পণ্যসামগ্রী। আগ্রাবাদ এলাকায় বাসা বাড়িতে পানি উঠে যায়। আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতালের নিচতলায় ছিল হাঁটু সমান পানি। এতে রোগী ও তাদের স্বজনদের চরম দুর্ভোগের মুখোমুখি হতে হয়। বৃষ্টিহীন রোদ ঝলমল দিনে প্রবল জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয় নগরীর বেশিরভাগ এলাকা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।