নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
অলিম্পিক আসর মানেই যেন যুক্তরাষ্ট্রের জয়জয়কার। লন্ডন, রিও ডি জেনিরোর পর টোকিওতেও শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখলো দেশটি। ২০১২ সালে বেইজিং অলিম্পিকে যুক্তরাষ্ট্রকে পেছনে ফেলেছিল চীন। এবারও চীনের সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছে দেশটির। যুক্তরাষ্ট্রের ৩৯ সোনার বিপরীতে একটি কম নিয়ে চীনের ৩৮টি। আয়োজক জাপান ২৭টি সোনা নিয়ে আছে তালিকার তিনে। চলতি শতাব্দীতে আয়োজিত ছয়টি আসরের পাঁচটিতেই সর্বাধিক পদক দখলে জো বাইডেনের দেশের।
১৫দিন শীর্ষে থাকার পর শেষদিনে পিছিয়ে পড়ে চীন। এদিন কোনো স্বর্ণ জিততে পারেনি তারা। অন্যদিকে আগের দিন ৫টি স্বর্ণ জয়ের পর এদিনও ৩টি স্বর্ণ জেতায় শীর্ষে উঠে আসে যুক্তরাষ্ট্র। ৩৯টি স্বর্ণ, ৪১টি রৌপ্য ও ৩৩টি ব্রোঞ্জ মিলিয়ে মোট ১১৩টি পদক তাদের। ৩৮টি স্বর্ণ, ৩২টি রৌপ্য ও ১৮টি ব্রোঞ্জসহ মোট ৮৮টি পদক নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে নেমে গেছে চীন। এদিন কোনো স্বর্ণ না জিতলেও আগের মতোই তৃতীয় স্থানে আছে জাপান। ২৭টি স্বর্ণ, ১৪টি রৌপ্য ও ১৮টি ব্রোঞ্জসহ মোট ৫৮টি পদক স্বাগতিকদের।
এদিন ফের চতুর্থ স্থানে উঠে এসেছে গ্রেট ব্রিটেন। শেষদিনে ২টি স্বর্ণ পাওয়ায় রাশিয়ান অলিম্পিক কমিটিকে (আরওসি) টপকে যায় তারা। ২২টি স্বর্ণ, ২১টি রৌপ্য ও ২২টি ব্রোঞ্জ মিলিয়ে মোট ৬৫টি পদক পেয়েছে তারা। আরওসির সংগ্রহ ২০টি স্বর্ণ, ২৮টি রৌপ্য ও ২৩টি ব্রোঞ্জসহ মোট ৭১টি পদক। ষষ্ঠ স্থানে থাকা অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ১৭টি স্বর্ণ, ৭টি রৌপ্য ও ২২টি ব্রোঞ্জসহ মোট ৪৬টি পদক।
অলিম্পিকের এখন পর্যন্ত সব আয়োজনের সোনার হিসেবেও অনেক অনেক এগিয়ে যুক্তরাষ্ট্র। ১১২৭টি পদক নিয়ে তাদের ধারে কাছে কেউই নেই। দ্বিতীয় স্থানে থাকা যুক্তরাজ্যের ঝুলিতে ২৭৪। এবারের আসরে যুক্তরাষ্ট্রের ঘুম হারাম করা চীনের মোট সোনা ২৩৭টি। এবারের আসরে তিনে থাকা স্বাগতিক জাপানতো নেই সেরা দশের তালিকায়ও। তাদের সোনাসংখ্যা ১৫৬টি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।