পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভারত থেকে নিম্নমানের চাল নিয়ে আসা জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দর জেটি থেকে বহির্নোঙ্গরে ফেরত পাঠানো হয়েছে। ‘এম ভি ড্রাগন’ নামে জাহাজটি থেকে আগেই চাল খালাস বন্ধ করে দেওয়া হয়। শনিবার রাতে জাহাজটিকে বহির্নোঙ্গরে পাঠানো হয়। খাদ্য বিভাগ সূত্র জানায়, ২২ জুলাই ভারত থেকে ১৯ হাজার ২০০ টন সিদ্ধ চাল নিয়ে জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে আসে। ওই চাল সরবরাহ করেছে ভারতের ‘ট্রিটন লিমিটেড’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান।
গত ৩ আগস্ট আমদানি করা চাল খালাস শুরু হয়। প্রায় দুই হাজার ৫০০ টন চাল খালাস হওয়ার পর দেখা যায় বেশির ভাগ চাল নিম্নমানের এবং খাওয়ার অযোগ্য। জাহাজের উপরের বস্তায় ভাল চাল থাকলেও নিচের দিকে প্রায় সব বস্তার চাল লালচে, ভাঙা এবং খাওয়ার অযোগ্য। এসব চাল সরকারি গুদামে রাখতে অপরাগতা প্রকাশ করেন খাদ্য বিভাগের কর্র্মকর্তারা। ঠিকাদারেরাও এসব চাল পরিবহনে অনিহা প্রকাশ করেন। পরে চাল খালাস বন্ধ করে দিয়ে ফের চালের নমুনা নিয়ে পরীক্ষা করা হয়।
চট্টগ্রাম জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আবু নাঈম মো. শফিউল আলম গতকাল রোববার ইনকিলাবকে বলেন, আমদানি করা চালের দ্বিতীয় দফা নমুনা সংগ্রহ করে খাদ্য বিভাগের নিজস্ব ল্যাবে পরীক্ষা করা হয়। তাতে দেখা গেছে চালের একাংশ নিম্নমানের। এ ব্যাপারে বিস্তারিত প্রতিবেদন খাদ্য অধিদফতরে পাঠানো হয়েছে। তাতে পরবর্তি করণীয়ও জানতে চাওয়া হয়েছে। আমরা নির্দেশনার অপেক্ষায় আছি।
এদিকে টাকা দিয়ে কেনা চালের এমন নিম্নমানে খাদ্য বিভাগে তোলপাড় চলছে। খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তারা জানান গত বারের মতো এবারও ভারতীয় রফতানিকারক ও তার প্রতিনিধিরা খাওয়ার অযোগ্য চাল গছাতে নানা দেন-দরবার শুরু করেছেন। এর আগে চলতি বছরের ৮ মে একই জাহাজে করে ২০ হাজার টন চাল নিয়ে আসা হয়। সেই চাল নিম্নমানের হওয়ায় খাদ্য বিভাগ খালাস বন্ধ করে দেন। পরে নানা দেন দরবার করে সে চালের বিরাট অংশ খাদ্য বিভাগকে গছিয়ে দেওয়া হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।