Inqilab Logo

বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১, ২৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

মুস্তাফিজের দ্বিতীয় আঘাত

চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে ১০৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করছে অস্ট্রেলিয়া

স্পোর্টস রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৭ আগস্ট, ২০২১, ৮:৩৭ পিএম

 

 

 

বলের লাইনেই ছিলেন অ্যালেক্স ক্যারি। ব্যাটও চালিয়েছিলেন সেই মতেই। তবে মুস্তাফিজুর রহমানের কাটারটি বুঝতে একটু ভুল করে  ফেলেছেন অজি ব্যাটসম্যান। আর তাতে উইকেট বিলিয়েই আসতে হয়েছে তাকে।

ক্যারিকে ফিরিয়ে নিজের প্রথম স্পেলটি দাঁড়ায় ২ ওভার শেষে ২ রানে ২ উইকেট! অবিশ্বাস্যই বটে!

হেনরিকসকে রানআউটে ফেরালেন সাকিব

বল হাতে যেন চোখে শর্ষে ফুল দেখতে পাচ্ছিলেন সাকিব আল হাসান। উইকেট পাওয়া তো দূরের কথা, উল্টো ছক্কার পর ছক্কায় হয়ে উঠেছিলেন খরুচে। তবে দারুণ চতুরতায় একটি উইকেটে নিজের নাম খেলাতে পারলেন বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার।

নিজের বলে ৪ রান করা ময়জেস হেনরিকসকে রানআউটে ফেরালেন সাকিব নিজেই। ৯ ওভার শেষে ৪ উইকেট হারানো অজিদের সংগ্রহ ৬২।

নাসুম-মুস্তাফিজের জোড়া শিকার

আগের ওভারে সাকিব আল হাসানকে ক্রিস্টিয়ানের ৫ ছক্কার ঝড়ের পর একটি স্বস্তি। আরেকপ্রান্তে দারুণ ডেলিভারিতে বেন ম্যাকডারমটকে ফেরালেন নাসুম আহমেদ।

নাসুমের ফ্লাইট দেওয়া বল মিডল স্টাম্পে পিচ করে হালকা টার্ন করে ম্যাকডারমটের ডিফেন্সকে ফাঁকি দিয়ে ছোবল দেয় পায়ে। আম্পায়ার আঙুল তুলে দেন। রিভিউ নেননি ম্যাকডারমট। আউট তিনি ১২ বলে ৫ রান করে।

পরের ওভারেই আরেক সাফল্য। এবার শিকারির ভুমিকায় মুস্তাফিজুর রহমান। ভয়ঙ্কর সেই ক্রিস্টিয়ানকে (১৫ বলে ৩৯) দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে সাজঘরের পথ দেখিয়েছেন কাটার মাস্টার। এই তারকা পেসারের মেডেন উইকেটে ওভারে স্বস্তি ফিরেছে বাংলাদেশ শিবিরে। 

৭ ওভার শেষে ৩ উইকেট হারানো অস্টেলিয়ার সংগ্রহ ৫২। মিচেল মার্শের (৪) সঙ্গে ব্যাট করছেন হেনরিকস (১)।

শুরুতেই মেহেদীর আঘাত

লক্ষ্যটা মামুলি, মাত্র ১০৫ রানের। তবে মাইটি অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এই লক্ষ্যও যে রোমাঞ্চ ছড়াতে পারে তারই আভাস দিচ্ছে মিরপুরের স্লো উইকেট। প্রথম ওভারেই অজি শিবিরে আঘাত হেনেছেন মেহেদী হাসান।

এই স্পিন অলরাউন্ডারের শিকার হয়ে সাজঘরে ফিরেছেন ওপেনার ম্যাথু ওয়েড। অধিনায়কদের দায়িত্ব পালন করা অজি এই উইকেটরক্ষক করতে পেরেছেন মাত্র ৩ বলে ২ রান।

প্রথম ওভার শেষে ঐ এক উইকেট হারানো অজিদের সংগ্রহ ৯।

অস্ট্রেলিয়াকে ১০৫ রানের লক্ষ্য দিল বাংলাদেশ

ইনিংসের শেষ বলে ক্যাচ তুললেন শরীফুল ইসলাম। বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ে আজকের প্রতীকী হেয়েই থাকলো যেন ছবিটি। শুরুতে জশ হ্যাজলউড, মাঝে মিচেল সোয়েপসনের পর শেষদিক অ্যাশটন অ্যাগার আর অ্যান্ড্রু টাইয়ের তোপে ১০৪ রানেই থামল বাংলাদেশ।

মিরপুরে টস জিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে বাংলাদেশ খেই হারিয়েছে প্রায় শুরু থেকেই। টপ অর্ডার ব্যর্থ হয়েছে আবারও। মাঝে সাকিব ভুগেছেন। দ্রুত ফিরেছেন মাহমুদউল্লাহ। আফিফ ও শামীম চেষ্টা করেছেন ক্যামিও খেলার, তবে শামীম ও নুরুল হয়েছেন ব্যর্থ।

১৩১ ও ১২৭ রান করেও এর আগে জিতেছে স্বাগতিকরা, তবে এবার তাদের সম্বল আরও কম। আরেকবার বোলারদের ওপর ভরসা করতে হবে মাহমুদউল্লাহকে। তবে চ্যালেঞ্জটা এবার আরও বড়।

মেহেদীর ক্যামিও

শট খেলতে মরিয়া মেহেদী হাসান সফল হলেন, তবে ১৬ বলে ২৩ রানেই থামতে হল তাঁকে। অবশ্য তাঁর ক্যামিওতেই একশ পেরিয়েছে বাংলাদেশ। ২ বল বাকী থাকতে আউট হয়েছেন এ ডানহাতি, অ্যান্ড্রু টাইয়ের বলে ক্যাচ দিয়ে।

জোড়ায় জোড়ায় উইকেট বিলাচ্ছে বাংলাদেশ

যেন জোড়ায় জোড়ায় উইকেট বিলিয়ে দেবার মিশনে নেমেছে বাংলাদেশ।

অ্যাশটন অ্যাগারের একটি ফুল টস পেয়ে ছক্কা মারার পর আফিফ হোসেন বিদায় নিলেন স্লগ সুইপে ছক্কা মারার চেষ্টায়। অফ স্টাম্পের বাইরের বলটি হাঁটু গেড়ে টেনে মিড উইকেট দিয়ে ওড়ানোর চেষ্টা করেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান। যথেষ্ট জোর পাননি কব্জিতে। ডিপ মিডউইকেটে ক্যাচ নেন মোইজেস হেনরিকেস।

সেই ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই আরেক ধাক্কা হয়ে এলো শামীম হোসেনের বিদায়ে। ঝড় তুলতে চেষ্টা করেও ব্যর্থ হলেন তরুণ এই ব্যাটসম্যন। অ্যান্ড্রু টাইয়ের নাকল বল বুঝতে পারেননি তিনি। বল লেগ স্টাম্প লাইনে দেখে তিনি ফ্লিক করার চেষ্টা করেন। কিন্তু বল পিচ করে থমকে যায়। খেলতে গিয়ে ব্যাটও থমকে দাঁড়ান শামীম। তার ব্যাটে লেগে বল আলতো ক্যাচ ওঠে শর্ট মিড উইকেটে।

৬ বলে ৩ রান করে আউট শামীম। বাংলাদেশ ১৭.১ ওভারে ৭ উইকেটে ৮৩।

আশা জাগিয়ে ফিরে গেলেন নাঈমও

নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পতনের ভিড়েও একপাশ আগলে রেখেছিলেন মোহাম্মদ নাঈম। চোখের পলকে সাকিব, মাহমুদউল্লাহ, সোহানদের মতো সিনিয়রদের বিদায়েও ছিলেন অটল। সাবধানী ব্যাটিংয়ে দেখে-শুনে রান ওঠানোর কাজটি ঠিকই চালিয়ে নিচ্ছিলেন তরুন এই ওপেনার। তবে তার সেই লড়াই হার মানল শেষ পর্যন্ত।

এবারও শিকারির বেশে সেই সোয়াপসন। বারবারই ঠেকানোর কৌশল বুঝতে পেরেই কিনা এবার একটি কুইকারের আশ্রয় নেন এই স্পিনার। তাতেই ধরাশায়ী নাঈম। উইকেটের পেছনে ম্যাথু ওয়েডের হাতে ক্যাচ দিলে শেষ হয় তার ৩৬ বলে ২৮ রানের ইনিংস।

১৪.৩ ওভার শেষে ৫ উইকেট হারানো বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬৮। 

চোখের পলকে নেই সাকিব-মাহমুদউল্লাহ-সোহান

সৌম্য সরকারের উইকেটের ধাক্কা সামলে উঠতে না উঠতেই তিন ধাক্কা বাংলাদেশ শিবিরে। আগের ওভারে সাকিব আল হাসানের বিদায়ে বিপদে পড়া দলের হাল ধরতে এসে এবার আর পারেননি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। সেই শোক কাটতে না কাটতে ফিরে গেছেন নুরুল হাসান সোহানও!

উইকেটে একদমই ছন্দ পাচ্ছিলেন না সাকিব। অনেকটা সময় ক্রিজে থেকেও খুঁজে পাচ্ছিলেন না টাইমিং। জশ হেইজেলউডের বলে স্কুপ করে বাউন্ডারিতে চার মেরে জেগে ওঠার ইঙ্গিত দিলেও শেষ পর্যন্ত পারলেন না টিকতে। আউট হয়েছেন ২৬ বলে ১৫ রান করে।

বলটা আহামরি কিছু ছিল না। সাদামাটা বল যাকে বলে সেরকমই। তবে সেটিই কাল হলো বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের জন্য। রাউন্ড দা উইকেটে শরীর তাক করে লেংথ বল করেন হেইজেলউড। লাফানো বলে জায়গা বানিয়ে কাট করার চেষ্টা করেন সাকিব। বল তার ব্যাটের কানায় লেগে যায় কিপারের গ্লাভসে।

নাঈম ও সৌম্যকে উইকেটে একরকম বেঁধেই রাখেন অস্ট্রেলিয়ান বোলাররা। রান তোলার পথই পাচ্ছিলেন না বাংলাদেশের দুই ওপেনার। প্রথম তিন ওভারে তিন বাউন্ডারির পর টানা ৬ ওভারে একবারও সীমানা পার হয়নি বল। দশম ওভারে হেইজলউডকে স্কুপ করে চার মারেন সাকিব। ওই ওভারে আউটও হয়ে যান তিনি।

পরের ওভারের শেষ দুই বলে কোনো রান যোগ না করেই ফিরেছেন দুই টপ অর্ডার অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ আর উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান সোহান। মিচেল সোয়াপসনের বলে দুজনেই পড়েন এলবিডব্লিউর ফাঁদে। ১০ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান দাঁড়ায় ৪৮। দলের ফিফটি আসে ১০ ওভার ১ বলে।

দলের এই ধ্বসের মাঝেও এক পাশ আগলে রেখেছেন মোহাম্মদ নাঈম। তরুণ এই বাঁ হাতি ওপেনার খেলছেন ২৮ রানে। ১৩ রান নিয়ে তাকে যোগ্য সঙ্গ দিচ্ছেন আফিফ হোসেন। ১৪ ওভার শেষে ৪ উইকেট হারানো বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬৮। 

ফের হতাশ করলেন সৌম্য

প্রথম ম্যাচে ১৫, দ্বিতীয় ম্যাচে ৯; তৃতীয় ম্যাচে ৩! অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে চলমান টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাংলাদেশের ওপেনিং সমস্যা যেন কাটছেই না! সেই হিসেবে চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে ওপেনিং জুটি থেকে বেশ ভালো রানই এসেছে, ২৪।

তারপরই বিদায় নিয়েছেন সিরিজ জুড়েই নিজের ছায়া হয়ে থাকা সৌম্য সরকার। আজ শনিবার চব্বিশেও এদিন এই অভিজ্ঞ ওপেনারের অবদান ১০ বলে ৮!

৩ ওভারে ২২ রান, এমন দারুণ কোনো কিছু নয়। কিন্তু এই সিরিজের প্রেক্ষাপটে, এটিই অনেক। সিরিজে বাংলাদেশের সেরা উদ্বোধনী জুটি বলে কথা! আগের তিন ম্যাচে শুরুর জুটি সেরা ছিল ১৫ রান।

ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে হেইজেলউডকে দুটি বাউন্ডারি মারেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। সৌম্য সিরিজের প্রথম বাউন্ডারি পান অ্যাশটন টার্নারের বলে। তবে সেই স্বস্তি বেশিক্ষণ থাকল না। বিভীষিকার মতো সিরিজ কাটানো সৌম্য সরকার আবারও আউট হলেন অল্পতেই।

জশ হেইজেলউডের রাউন্ড দ্য উইকেটে করা লেংথ বলটি ছিল অফ স্টাম্পের বাইরে। সৌম্য সেখান থেকেই পুল করতে যান, কোনো পজিশনেই ছিলেন না তিনি। ব্যাটে লেগে বল উঠে যায় ওপরে। মিড অফে সহজ ক্যাচ নেন অ্যালেক্স কেয়ারি।

আগের তিন ম্যাচ মিলিয়ে ৪ রান করার পর এবার সৌম্য ফিরলেন ১০ বলে ৮ রান করে। তামিম ইকবাল নেই চোটের কারণে। তার অনুপস্থিতিতে মোহাম্মদ নাঈম আর সৌম্য সরকার তাদের ওপর বর্তানো দায়িত্বটা যেন ঠিকঠাক পালন করতেই পারছেন না। ফলে ইনিংসের শুরুতে টানা চতুর্থ ম্যাচের মতো বিপাকে পড়েছে বাংলাদেশ।

৭ ওভার শেষে ১ উইকটে হারানো বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩৭। ১৮ রান নিয়ে খেলছেন আরেক ওপেনার নাঈম। তাকে সঙ্গ দিতে ক্রিজে আসা সাকিব আল হাসান খেলছেন ৭ রান নিয়ে।

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজের চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে টানা দ্বিতীয় ম্যাচে টস জিতলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ। প্রত্যাশিতভাবে আবারও তিনি বেছে নিলেন ব্যাটিং।

দ্বিতীয় ম্যাচে যে উইকেটে খেলা হয়েছিল, সেই একই উইকেটে হচ্ছে এই ম্যাচ। বাংলাদেশ অধিনায়ক টস জয়ের পর বললেন, উইকেটের আচরণ আগের মতোই থাকবে বলে তার ধারণা। ব্যাটিংয়ে উন্নতি করে ভালো স্কোর গড়তে চান তারা।

হ্যাটট্রিক জয়ে সিরিজ নিশ্চিত হয়ে গেছে প্রথম তিন ম্যাচেই। তবে বাংলাদেশের প্রাপ্তির অভিযান শেষ হয়নি। আপাতত চাওয়া আরও একটি ম্যাচ জয় এবং সেই জয়ের পথে ব্যাটিংয়ের উন্নতি।
 
প্রথম তিন ম্যাচ মূলত বোলারদের অসাধারণ পারফরম্যান্সেই জিতেছে বাংলাদেশ। সিরিজের বাকি দুই ম্যাচে ব্যাটসম্যানদের কাছে আরেকটু বেশি কিছু চান অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ।

উইনিং কম্বিনেশ ভাঙেনি বাংলাদেশ

আগের তিন ম্যাচ জয়ী দলে কোনো পরিবর্তন আনেনি বাংলাদেশ। সিরিজ জয়ের পর আরও এগিয়ে যাওয়ার লড়াইয়ে নেমেছে তারা একই একাদশ নিয়ে। 

বাংলাদেশ একাদশ : সৌম্য সরকার, মোহাম্মদ নাঈম শেখ, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ (অধিনায়ক), আফিফ হাসান, নুরুল হাসান সোহান, শামীম হোসেন, মেহেদি হাসান, শরিফুল ইসলাম, মুস্তাফিজুর রহমান, নাসুম আহমেদ।

আজও দুই পরিবর্তন অস্ট্রেলিয়ার

আগের ম্যাচের একাদশ থেকে দুটি পরিবর্তন এনেছে অস্ট্রেলিয়া। ব্যাটিং নিয়ে ভোগান্তি চলতে থাকলেও বদল এনেছে তারা বোলিং আক্রমণে। লেগ স্পিনার অ্যাডাম জ্যাম্পা পেয়েছেন বিশ্রাম, তার জায়গায় সুযোগ পেয়েছেন লেগ স্পিনার মিচেল সোয়েপসন।

আগের ম্যাচে অভিষেকে হ্যাটট্রিক করা ন্যাথান এলিসকে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে এক ম্যাচ পরই। তার বদলে একাদশে ফিরেছেন আরেক পেসার অ্যান্ড্রু টাই। ফাস্ট বোলার মিচেল স্টার্ক আছেন বিশ্রামেই।

অস্ট্রেলিয়া একাদশ : বেন ম্যাকডারমট, অ্যালেক্স কেয়ারি, মিচেল মার্শ, মোইজেস হেনরিকেস, ম্যাথু ওয়েড (অধিনায়ক), অ্যাশটন টার্নার, অ্যাশটন অ্যাগার, ড্যানিয়েল ক্রিস্টিয়ান, মিচেল সোয়েপসন, অ্যান্ড্রু টাই, জশ হেইজেলউড।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

১০ সেপ্টেম্বর, ২০২১
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২১

আরও
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ