নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
রেকর্ড গড়েই অলিম্পিকের টেনিস কোর্টে নেমেছিলেন সানিয়া মির্জা। ভারতের হয়ে প্রথম অ্যাথলেট হিসেবে স্পর্শ করলেন চার অলিম্পিকে অংশ নেওয়ার মাইলফলক। তবে ইতিহাস গড়ে কোর্টে নেমে ‘অবিশ্বাস্য’ এক হারের স্বাদ পেলেন ভারতীয় এই টেনিস তারকা। টোকিও অলিম্পিকে নারীদের ডাবলসে প্রথম রাউন্ডেই ছিটকে গেছে সানিয়া মির্জা-অঙ্কিতা রায়নাকের জুটি।
সানিয়া-অঙ্কিতা জুটির প্রতিপক্ষ ছিলেন ইউক্রেনের যমজ বোন লুডমিলা কিচেনক ও নাদিয়া কিচেনক। প্রথম সেটে ভারতীয় জুটির কাছে কোনো পাত্তায় পাননি ইউক্রেনের এই দুই বোন। মাত্র ২১ মিনিটের লড়াইয়ে সানিয়া-অঙ্কিতার জয় ৬-০ গেমে। সানিয়া-অঙ্কিতা দাপট ধরে রাখেন দ্বিতীয় সেটেও। একসময় ৫-৩ গেমে এগিয়ে যাওয়া এ দুই ভারতীয় জুটির জয় মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার। কিন্তু এরপরই ভোজবাজির মতো পাল্টে যায় ম্যাচের চিত্র।
কিচেনক জুটির চোয়ালবদ্ধ লড়াইয়ের শুরুটা এখান থেকেই। হারার আগে হেরে না যাওয়ার অদম্য মানসিকতায় ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন দুই বোন। দ্বিতীয় সেটেও শুরুতে ধাক্কা খাওয়ার পর আর কোনো সুযোগ দেননি সানিয়া-অঙ্কিতাকে। ৫-৩ ব্যবধানে পিছিয়ে থাকার পরও দ্বিতীয় সেট টেনে নিয়ে যান টাইব্রেকারে। টাইব্রেকে একটি পয়েন্টও দেননি সানিয়াদের। ৫৮ মিনিট ধরে চলা এই সেটে টাইব্রেকারে ৬-৭ (০-৭) গেমে জিতে ম্যাচে সমতায় ফেরে কিচেনক জুটি।
টাইব্রেকারে যাওয়া তৃতীয় সেটেও দাপট ছিল কিচেনক জুটির। ৮-০ গেমে এগিয়ে যান তারা। পরে পয়েন্ট সমান করে লড়াইয়ে ফেরার মরিয়া চেষ্টা চালান সানিয়া মির্জা ও অঙ্কিতা রায়না। তবে শেষ পর্যন্ত আর পেরে ওঠা হয়নি। ১০-৮ গেমে হেরে যান সানিয়ারা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।