Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

হোয়াইটওয়াশে দেশবাসীকে তামিম-সাকিবদের ঈদ উপহার

জিম্বাবুয়েকে হোয়াইটওয়াশ করলো বাংলাদেশ

ইমরান মাহমুদ | প্রকাশের সময় : ২০ জুলাই, ২০২১, ৯:১৬ পিএম | আপডেট : ৯:২৮ পিএম, ২০ জুলাই, ২০২১

 

আগেই সিরিজ জয় নিশ্চিত করে পরের ম্যাচ বা ম্যাচগুলিতে একটু নির্ভার থাকার দিন আর নেই। আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ সুপার লিগের প্রতিটি ম্যাচই গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বকাপ বাছাই বলে কথা! সেই পরীক্ষায় লেটারমার্ক নিয়ে দাপটের সঙ্গেই উৎরে গেছে বাংলাদেশ।

জিম্বাবুয়েকে তাদেরই মাটিতে প্রথমবারের মতো ওয়ানডেতে হোয়াইটওয়াশের স্বাদ পেল বাংলাদেশ। আজ মঙ্গলবার হারারে স্পোর্টস ক্লাবের ম্যাচটি ৫ উইকেটে জিতে দেশবাসীকে আগাম ঈদ উপহারই যেন দিলো তামিম ইকবালের দল।

প্রথম ইনিংসেই বড় একটা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়েছিল জিম্বাবুয়ে, ২৯৯ রানের লক্ষ্য দিয়ে। এ মাঠে রানতাড়ায় তৃতীয় সর্বোচ্চ স্কোর গড়তে হতো বাংলাদেশকে। ২০১৯ বিশ্বকাপের পর এতো রান তাড়ায় ভাঙতে হতো নিজেদের রেকর্ডও। বাংলাদেশ করল সেসব।

লিটন দাসকে নিয়ে শুরুটা দারুণ করেছিলেন তামিম ইকবাল। ক্যারিয়ারের ১৪তম সেঞ্চুরির পথে লিটনের পর সাকিব আল হাসান, মোহাম্মদ মিঠুনকে নিয়েও ফিফটি জুটি গড়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। অবশ্য তাঁর এবং ঠিক পরের বলে মাহমুদউল্লাহর উইকেট চাপে ফেলেছিল বাংলাদেশকে।

তবে সাড়ে চার বছর পর ওয়ানডে খেলতে নামা নুরুল সে চাপ একরকম উড়িয়েই দিয়েছেন। মোহাম্মদ মিঠুনের ধীরগতির ইনিংসেও তাই চাপ বাড়েনি আর। শেষ পর্যন্ত ৩৯ বলে ৪৫ রান অপরাজিত ছিলেন নুরুল। শেষে আফিফ নেমে খেলেছেন ১৭ বলে ২৬ রানের অপরাজিত ইনিংস। লুক জঙ্গুয়েকে ছয়ের পর চার মেরে ম্যাচ শেষ করেছেন আফিফ। বাংলাদেশ জিতেছে ১২ বল হাতে রেখেই।

প্রথম দুই ম্যাচে সিরিজ জিতে গেলেও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে শেষ ম্যাচেও আরও ১০ পয়েন্টের অভিযানে নেমেছিল বাংলাদেশ। গত এপ্রিলে দেশের মাঠে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ জিতলেও শেষ ম্যাচে হেরে যাওয়ার পর অধিনায়ক তামিম ইকবাল আক্ষেপ করেছিলেন ওই ১০ পয়েন্টের জন্য। এবার কোনো পয়েন্ট হাতছাড়া না করতে মরিয়া ছিল দল।

তাতে ষোলআনা সফল বাংলাদেশ। জিম্বাবুয়েকে ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ করেই সেই লক্ষ্য পূরণ করেছে রাসেল ডমিঙ্গোর শিষ্যরা। দেশের বাইরে এর আগে বাংলাদেশ প্রতিপক্ষকে হোয়াইটওয়াশ করতে পেরেছিল কেবল ২০০৬ সালে কেনিয়া ও ২০০৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে।

সিরিজ থেকে সম্ভাব্য প্রায় সবকিছুই পেল বাংলাদেশ। দেশের বাইরে প্রতিপক্ষকে তৃতীয়বার হোয়াইটওয়াশ করার স্বাদ মিলল। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পঞ্চাশতম ওয়ানডে জয় এলো। এই প্রথম কোনো দলের বিপক্ষে জয়ের ফিফটি করতে পারল বাংলাদেশ।

আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ সুপার লিগের ৩০ পয়েন্টের সবকটিও পেল বাংলাদেশ। ৮০ পয়েন্ট নিয়ে আরও সংহত হলো পয়েন্ট টেবিলে দ্বিতীয় স্থান। আর এসব কিছুই এসেছে দলের অভিজ্ঞ কাণ্ডারী মাহমুদউল্লার দুইশতম ওয়ানডের মাইলফলক ম্যাচে!

সংক্ষিপ্ত স্কোর

জিম্বাবুয়ে ইনিংস : ৪৯.৩ ওভারে ২৯৮ (চাকাভা ৮৪, মারুমানি ৮, টেইলর ২৮, মায়ার্স ৩৪, মাধেভেরে ৩, রাজা ৫৭, বার্ল ৫৯, জঙ্গুয়ে ৪* টিরিপানো ০, চাতারা ১, মুজারাবানি ০; তাসকিন ১০-১-৪৮-১, সাইফ ৮-০-৮৭-২, মুস্তাফিজ ৯.৩-০-৫৭-৩, মাহমুদউল্লাহ ১-০-৪৫-২, সাকিব ১০-০-৪৬-১, মোসাদ্দেক ২-০-১৩-০)।

বাংলাদেশ ইনিংস : ৪৮ ওভারে ৩০২/৫ (লিটন ৩২, তামিম ১১২, সাকিব ৩০, মিঠুন ০, মাহমুদউল্লাহ ০, সোহান ৪৫*, আফিফ ২৬*; মুজরাবানি ৮-০-৪৩-০, চাতারা ৮-০-৫৬-০, জঙ্গুয়ে ৭-০-৪৪-১, টিরিপানো ৭-০-৬১-২, মাধেভেরে ১০-০-৪৫-২, রাজা ৫-০-২৩-০, বার্ল ৩-০-২৩-০)।

ফল : বাংলাদেশ ৫ উইকেটে জয়ী।

ম্যান অব দ্য ম্যাচ : তামিম ইকবাল।

সিরিজ : তিন ম্যাচ সিরিজে বাংলাদেশ ৩-০তে জয়ী।

ম্যান অব দ্য সিরিজ : সাকিব আল হাসান।

তামিমের সেঞ্চুরিতে জিইয়ে বাংলাদেশের আশা

লক্ষ্যটা বিশাল। তার শুরুটাও হয়েছিল সাবধানী। ওপেনিংয়ে দারুণ এক ধীর ৮৮ রানের জুটিতে দিচ্ছিলেন ভালো কিছুর ইঙ্গিত। তবে লিটন দাসের বিদায়ে হয় ছন্দপতন।

সেখান থেকে আগের ম্যাচের জয়ের নায়ক সাকিব আল হাসানকে নিয়ে ভালোই এগুচ্ছিলেন তামিম ইকবাল। সাকিবকে হারিয়ে ফের ছন্দপতন। ৪২ বলে ৩০ রান করে আউট হলেন দেশসেরা এই অলরাউন্ডার।

তবে একপাশ আগলে দলকে টেনে নিচ্ছেন অধিনায়ক। এই পথে তামিম তুলে নিয়েছেন ওয়ানডেতে নিজের ১৪তম সেঞ্চুরি।

৩১ ওভার শেষে ঐ দুই উইকেট হারানো বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৯২। ১০৭ রানে খেলছেন তামিম, তাকে সঙ্গ দিতে উইকেটে ১০ রান করা মোহাম্মদ মিঠুন।

২৯৯ রানের লক্ষ্য পেল বাংলাদেশ

দ্রুত রানের চেষ্টায় শেষ দিকে হুড়মুড়িয়ে উইকেট হারিয়ে তিনশ ছোঁয়া হলো না জিম্বাবুয়ের। তবে যা হলো, সেটিও কম নয়। বাংলাদেশকে ২৯৯ রানের লক্ষ্য দিতে পারল তারা।

সিরিজের সেরা ব্যাটিং উইকেটে শুরুটা ভালো করেও এক পর্যায়ে তারা অস্বস্তিতে ছিল ১৭২ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে। ষষ্ঠ উইকেটে সিকান্দার রাজা ও রায়ান বার্লের দারুণ জুটি দলকে এগিয়ে নেয় বড় স্কোরের পথে। ৮০ বলে ১১২ রানের জুটি গড়েন দুজন।

শেষ তিন ওভারে প্রত্যাশিত রান না উঠলেও শেষ ১০ ওভারে জিম্বাবুয়ে তুলেছে ৯৪ রান। ১২ বলের মধ্যে ১৪ রানে জিম্বাবুয়ে হারাল শেষ ৫ উইকেট।

সিরিজের আগের দুই ম্যাচ বাংলাদেশের বোলিং দুর্দান্ত হলেও এ দিন ছিল একদমই বিবর্ণ। তাসকিন ছিলেন অধারাবাহিক, সাইফ উদ্দিন এলোমেলো। দলে ফিরে মুস্তাফিজ ছিলেন ভালো-মন্দ মিলিয়ে। সাকিব খারাপ করেননি। তবে দলের সেরা বোলার ছিলেন সম্ভবত মাহমুদউল্লাহ।

বাংলাদেশের ব্যাটিং এই ম্যাচে অনেক লম্বা। উইকেট ব্যাটিংয়ের জন্য দারুণ। তার পরও লক্ষ্য তাড়া করতে হলে অনেক ভালো খেলতে হবে তাদের।

সংক্ষিপ্ত স্কোর

জিম্বাবুয়ে ইনিংস : ৪৯.৩ ওভারে ২৯৮ (চাকাভা ৮৪, মারুমানি ৮, টেইলর ২৮, মায়ার্স ৩৪, মাধেভেরে ৩, রাজা ৫৭, বার্ল ৫৯, জঙ্গুয়ে ৪* টিরিপানো ০, চাতারা ১, মুজারাবানি ০; তাসকিন ১০-১-৪৮-১, সাইফ ৮-০-৮৭-২, মুস্তাফিজ ৯.৩-০-৫৭-৩, মাহমুদউল্লাহ ১-০-৪৫-২, সাকিব ১০-০-৪৬-১, মোসাদ্দেক ২-০-১৩-০)।

ভয়ঙ্কর টেইলরকে থামালেন মাহমুদউল্লাহ

চতুর্দশ ওভারে আউট হতে পারতেন ব্রেন্ডন টেইলর। মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিনের শর্ট বল পুল করে টাইমিং ঠিকমতো করতে পারেননি জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক। বল উড়ে যায় স্কয়ার লেগের দিকে। ফিল্ডার মোহাম্মদ মিঠুনের হাতে পর্যাপ্ত সময় ছিল বলের নিচে যাওয়ার। কিন্তু যথেষ্ট ক্ষীপ্রতা দেখা গেল না তার শরীরী ভাষায়। যেতে পারলেন না বলের কাছে।

প্রথাগত অর্থে জীবন পাওয়া এটি নয়, অবশ্যই একটি সুযোগ। টেইলরের রান তখন ১৫। তবে খুব বেশি আক্ষেপে পুড়তে হয়নি বাংলাদেশকে। সুযোগ পেয়ে ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠার আগেই বহুল আকাঙ্ক্ষিত জিম্বাবুয়ে অধিনায়ককে ফিরিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।

সফরকারী অধিনায়ক তামিম ইকবালের হাতেই ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন ৩৯ বলে ২৮ রান করা স্বাগতিক অধিনায়ক। টেইলরের উইকেট নিয়ে আড়াই বছর পর ওয়ানডে উইকেটের স্বাদ পেলেন মাহমুদউল্লাহ।

সবশেষ ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে কেন উইলিয়ামসনের উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। এরপর চোট আর নানা কারণ মিলিয়ে তার বোলিংই করা হয়েছে কম। মাঝের এই লম্বা সময়ে কেবল ৮ ইনিংসে বোলিং করেছেন তিনি, সেটিও কেবল এক-দুই ওভার। অবশেষে প্রায় ভুলে যাওয়া স্বাদ পেলেন আবার।

পাওয়ার প্লের মধ্যে একটি ওভার করার পর মাহমুদউল্লাহ দ্বিতীয় ওভার করতে আসেন ১৮তম ওভারে। ফিরেই পান সাফল্য। উইকেটে অবশ্য বোলারের কৃতিত্বের চেয়ে টেইলরের আয়েশি শটের ব্যর্থতাই বেশি।

অফ স্টাম্পে থাকা একটি সাধারণ ডেলিভারিতে লফটেড ড্রাইভ খেলতে গিয়ে তিনি সহজ ক্যাচ তুলে দেন, মিড অফে বল হাতে জমান তামিম। চাকাভার সঙ্গে তার দ্বিতীয় উইকেট জুটি থামল ৪২ রানে।

২০ ওভার শেষে দুই উইকেট হারানো জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ৯৬। ৪৩ রান নিয়ে দলকে টেনে নিচ্ছেন রেজিস চাকাভা। ১১ রান নিয়ে তাকে সঙ্গ দিচ্ছেন ডিওন মেয়ার্স।

বোলিংয়ে এসেই শিকারী সাকিব

জিম্বাবুয়ের উদ্বোধনী জুটি ভাঙতে মরিয়া তামিম ইকবাল ৯ ওভারের মধ্যেই আক্রমণে আনলেন পঞ্চম বোলার। সাফল্য ধরা দিলল সেই পথেই। নিজের প্রথম ওভারেই বাংলাদেশকে উইকেট এনে দিলেন সাকিব আল হাসান।

সাকিবের প্রথম ওভারের সেটি চতুর্থ বল। মিডল স্টাম্পে থাকা লেংথ বল সুপ করার চেষ্টা করেন বাঁহাতি টাডিওয়ানাশে মারুমানি। ব্যাটে-বলে হয়নি। বল লাগে প্যাডে। আবেদনে সাড়া দিতে খুব একটা সময় নেননি আম্পায়ার।

মারুমানি ফিরলেন ১৯ বলে ৮ রান করে। ৩৬ রানে থামল উদ্বোধনী জুটি। ১২ ওভার শেষে এক উইকেট হারানো জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ৪৮। ২৯ রান নিয়ে খেলছেন রেজিস চাকাভা। ১০ রান নিয়ে তাকে সঙ্গ দিচ্ছেন অধিনায়ক ব্রেন্ডন টেইলর।

ম্যাচের প্রথম জুটিতে ৩০ রান এমন কিছু নয়। কিন্তু জিম্বাবুয়ের জন্য এটিই ছিল প্রায় পরম কাঙ্ক্ষিত! এই ম্যাচের আগে সবশেষ ৩০ ছোঁয়া ওপেনিং জুটি পেয়েছে তারা ২০১৯ সালের এপ্রিলে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ৪৪ রানের জুটি গড়েছিলেন ব্রায়ান চারি ও এই চাকাভা। এরপর পেরিয়ে গেছে ১৩ ম্যাচ। অবশেষে আরেক জুটি ছাড়াল ৩০ রান।

মুস্তাফিজ-সোহানকে নিয়ে বোলিংয়ে বাংলাদেশ

প্রথম দুই ম্যাচে টসে হারার পর এবার মুদ্রা নিক্ষেপে ভাগ্যকে পাশে পেয়েছেন তামিম ইকবাল। আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।

টস জয়ের পর তামিম বললেন, উইকেট আগের ম্যাচের মতোই ব্যাটিং সহায়ক মনে হচ্ছে তার কাছে। তবে পেসারদের যা একটু সহায়তা থাকবে, তা প্রথম ঘণ্টায়। সেই সুবিধা কাজে লাগাতে চায় বাংলাদেশ।

জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক ব্রেন্ডন টেইলর বললেন, টস জিতলে আগে ব্যাটিংই নিতেন।

আগের ম্যাচের একাদশ থেকে দুটি পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ। ওই ম্যাচে চার উইকেট শিকারী তরুণ বাঁহাতি পেসার শরিফুল ইসলাম পেয়েছেন বিশ্রাম। তার জায়গায় চোট কাটিয়ে ফিরেছেন অভিজ্ঞ বাঁহাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহমান।

আরেকটি পরিবর্তন বাধ্য হয়েই করতে হয়েছে বলে টসের সময় জানালেন অধিনায়ক তামিম। আগের ম্যাচে নিজের বলে ফিল্ডিং করতে গিয়ে আঙুলে চোট পেয়েছিলেন মেহেদি হাসান মিরাজ। এই অফ স্পিনিং অলরাউন্ডারের জায়গায় ব্যাটিংয়ে শক্তি বাড়িয়েছে বাংলাদেশ। একাদশে এসেছেন কিপার ব্যাটসম্যান নুরুল হাসান সোহান।

ক্যারিয়ারের প্রথম দুই ওয়ানডেতে ২৪ ও ৪৪ রান করার সাড়ে চার বছর পর আরেকটি ওয়ানডে খেলার সুযোগ পেলেন সোহান।

বাংলাদেশ ক্রিকেটে ‘ক্রাইসিস ম্যান’, দলের বিপদে বরাবরের ভরসা মাহমুদউল্লাহর জন্য এটি দারুণ এক মাইলফলেক ম্যাচ। ওয়ানডে ক্রিকেটে ১৪ বছরের পথচলায় খেলতে নামছেন তিনি ২০০তম ম্যাচ।

বাংলাদেশের হয়ে এই স্বাদ আগে পেয়েছেন কেবল চারজন, মুশফিকুর রহিম, মাশরাফি বিন মুর্তজা, সাকিব আল হাসান ও তামিম ইকবাল।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

১০ সেপ্টেম্বর, ২০২১
১০ সেপ্টেম্বর, ২০২১

আরও
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ