পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এবারও লাল দেওয়ার মধ্যে প্রিয়জনদের ছাড়া ঈদ করবেন হাজার হাজার কারাবন্দি। তবে তাদের জন্য ঈদের দিন থাকবে পরিবারের রান্না করা খাবার পরিবেশনের সুযোগ। আর যাদের ভাগ্যে তা জুটবে না তাদের জন্য রয়েছে কর্তৃপক্ষের বিশেষ ব্যবস্থা।
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের বিস্তার নিয়ন্ত্রণে কারাগারে এবারও ঈদুল আজহায় বন্দিরা নিজ নিজ ওয়ার্ডে ঈদ জামাতে নামাজ আদায় করবেন। গত বছর দুই ঈদ ও এবছর ঈদুল ফিতরেও ছিল এমন কড়াকড়ি। এছাড়া প্রতিবারের মতো বন্দিদের জন্য থাকছে ঈদ উপলক্ষে বিশেষ খাবার। সকালে থাকবে পায়েস, মুড়ি। দুপুর ও রাতে ঈদের বিশেষ খাবারের পাশাপাশি দেওয়া হবে পান-সুপারি। স্বজনদের সঙ্গে বন্দিদের দেখা-সাক্ষাৎ আগের মতোই বন্ধ থাকছে। তবে নিয়মানুযায়ী স্বজনরা বন্দিদের সঙ্গে মোবাইল ফোনে একটি নির্দিষ্ট টাইমে কথা বলতে পারবেন। সেটা চলমান থাকলেও শুধু সাধারণ বন্দিদের জন্য প্রযোজ্য।
সোমবার (১৯ জুলাই) কারা অধিদপ্তর থেকে একটি সূত্র জানান, দেশের ৬৮টি কারাগারে প্রায় ৮০ হাজার বন্দি আছেন। বন্দিদের জন্য প্রতিবারের মতো এবারও ঈদে বিশেষ খাবার দেওয়া হবে। পোলাও, রোস্ট, গরু, খাসি, মাছের পাশাপাশি থাকবে মিষ্টান্ন।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের (কেরাণীগঞ্জ) সিনিয়র জেল সুপার সুভাষ কুমার ঘোষ জানান, বরাবরের মতো বন্দিদের জন্য ঈদের দিন বিশেষ খাবার দেওয়া হবে। সকালে পায়েস, মুড়ি, দুপুরে মোরগ-পোলাও গরুর মাংস এবং অন্য ধর্মাবলম্বীদের জন্য খাসির মাংসের পাশাপাশি কোমল পানীয়, মিষ্টি, সালাদ থাকবে। রাতে ভাত, মাছ, সবজি ও ডিম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।