নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে জিম্বাবুয়ে। ৩য় উইকেটে ব্রেন্ডন টেলর ও রেজিস চাকাভা তুলেছিলেন ৪৭ রান, এরপর ৬ষ্ঠ উইকেটে গিয়ে সিকান্দার রাজার সঙ্গে ওয়েসলি মাধভেরের জুটিতে উঠেছিল ৬৩ রান। জিম্বাবুয়ে ইনিংসের উল্লেখযোগ্য জুটি এ দুটিই।
আর তাতে খুব বেশিদূর যেতে পারলো না স্বাগতিকরা। অল-আউট না হলেও টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামা জিম্বাবুয়েকে আড়াইশর নিচে থামিয়ে রাখতে পেরেছে বাংলাদেশ। সিরিজ জিততে সফরকারীদের চাই ২৪১ রান। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের প্রথমটিতে রেকর্ডগড়া ১৫৫ রানে জিতেছিল তামিম ইকবালের দল।
টেলর শুরু করেছিলেন ভালোই, তবে অদ্ভুত ভাবে হিট-উইকেট হয়ে ফিফটি পাননি তিনি। জিম্বাবুয়ের ইনিংসে ফিফটি একটি, ওয়েসলি মাধেভেরে করেন ক্যারিয়ার সেরা ৫৬ রান। পঞ্চাশ ছোঁয়া জুটি কেবল একটি, মাধেভেরের সঙ্গে সিকান্দার রাজার ৬৩। দুইবার জীবন পেয়েও ১৩ রানে থামেন ওপেনার টাডিওয়ানাশে মারুমানি।
মুস্তাফিজুর রহমানের চোটে এই ম্যাচেও সুযোগ পাওয়া শরিফুল ইসলাম ৪ উইকেট নেন ৪৬ রানে। এর আগে ৩ ম্যাচে তাঁর উইকেট ছিল তিনটি।
শরীফুল ছাড়াও উইকেট পেয়েছেন ফ্রন্টলাইনের বাকি চারজন বোলারই। আগের ম্যাচে পাঁচ উইকেট নেওয়া সাকিব ২ উইকেট নেন ৪২ রানে। দারুণ বোলিংয়ে ৩৮ রানে তাসকিন আহমেদের শিকার একটি।
উইকেট শিকারির তালিকায় আছেন সাইফউদ্দিন, মিরাজরাও। আর তাতে শেষ ১০ ওভারে ৫৫ রানের বেশি তুলতে পারেনি জিম্বাবুয়ে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
জিম্বাবুয়ে ইনিংস : ৫০ ওভারে ২৪০/৯ (কামুনহুকামউই ১, মারুমানি ১৩, চাকাভা ২৬, টেইলর ৪৬, মায়ার্স ৩৪, মাধেভেরে ৫৬, রাজা ৩০, জঙ্গুয়ে ৮, মুজারাবানি ০, চাতারা ৪*, এনগারভা ৭*; তাসকিন ১০-০-৩৮-১, সাইফ ১০-০-৫৪-১, মিরাজ ৭.২-০-৩৪-১, শরিফুল ১০-০-৪৬-৪, সাকিব ১০-০-৪২-২, মোসাদ্দেক ১.৪-০-৭-০, আফিফ ১-০-১১-০)।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।