নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ফাইনালের সব আলো কেড়ে নিলেন আনহেল দি মারিয়া। আর্জেন্টিনার হয়ে একমাত্র ও জয়সূচক গোলটি করে মারাকানার নায়ক তিনি। জিতেছেন ম্যাচ সেরার পুরস্কার। সেই সঙ্গে অবসান হলো লা আলবিসেলেস্তেদের ২৮ বছরের অপেক্ষা।
১৯৯৩ সালে শেষ কোপা জিতেছিল আর্জেন্টিনা। এরপর আর কোনো মেজর টুর্নামেন্টে শিরোপার দেখা পায়নি তারা। এবার আকাশি-নীলদের সেই অপেক্ষা ঘুচালেন লিওনেল মেসি।
২০১৪ বিশ্বকাপে এই মারাকানার ফাইনালে জার্মানির কাছে হেরে কেঁদেছিলেন মেসি। টুর্নামেন্ট ভিন্ন হলেও ৭ বছর পর একই মাঠে হাসলেন এলএমটেন। নিজের ক্যারিয়ার প্রথম আন্তর্জাতিক শিরোপা ছুঁয়ে দেখার উচ্ছ্বাসে মাতেন তিনি।
তবে পুরো টুর্নামেন্টে বল পায়ে উজ্জ্বল ছিলেন মেসি। পেয়েছেন তার স্বীকৃতিও। গোল্ডেন বুট ও গোল্ডেন বলের পুরস্কার উঠেছে তার হাতে।
আসরে আর্জেন্টিনার ৯ গোলে অবদান তার। তার মধ্যে ফাইনাল পর্যন্ত ৬ ম্যাচ খেলে নিজে ৪ গোল করার পাশাপাশি সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন ৫ গোল।
সমান গোল করেন কলম্বিয়ার লুইস দিয়াজ। তার মধ্যে এই তারকা জোড়া গোল করেন পেরুর বিপক্ষে তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচে। তবে সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কারের দৌড়ে মেসি গোল্ডেন বুট জিতলেন অ্যাসিস্টে এগিয়ে থেকে।
সেই সঙ্গে আর্জেন্টাইন অধিনায়ক আসরের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার গোল্ডেন বল ভাগাভাগি করেছেন তার সাবেক বার্সেলোনা সতীর্থ নেইমারের সঙ্গে। শতবর্ষী এই টুর্নামেন্টে এবারই প্রথম দুই খেলোয়াড়কে সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার দেওয়া হলো।
ফাইনালের আগে কনমেবল মেসি-নেইমারকে যৌথভাবে এই পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা দেয়। পুরো টুর্নামেন্টে আলো ছড়িয়েছেন এই দুই তারকা। যেখানে ফাইনাল পর্যন্ত ৬ ম্যাচে নেইমার ২ গোলের পাশাপাশি সতীর্থদের দিয়ে করান ৩ গোল।
অন্যদিকে ফাইনালের আগ পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৩৩ ড্রিবল মেসির। সঙ্গে প্রতিপক্ষের গোলপোস্টে সর্বোচ্চ ১১ শটও তার। সবচেয়ে বেশি ২০ বার সুযোগ সৃষ্টি করেছেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক। সঠিকভাবে ১০২টি পাস দিয়েছেন মেসি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।