নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বার্সেলোনার হয়ে কি জেতেননি তিনি? এ প্রশ্নের উত্তরে নিশ্চুপ হতে বাধ্য পৃথিবীতে লিওনেল মেসির সবচেয়ে বড় হের্টাসদেরও। ক্লাবের হয়ে সবকটি ট্রফি জেতা হয়ে গেছে তার। তাও একাধিকবার। বাকি ছিল শুধু আর্জেন্টিনার হয়ে শিরোপা জয়। দীর্ঘদিনের সেই স্বপ্নও পূরণ হয়েছে ৩৪ বছর বয়সী তারকার। কোপা আমেরিকা জিতে আলবিসেলেস্তেরা ২৮ বছর পর সমর্থকদের মুখে হাসি ফুটিযেছেন। এমন সাফল্যের পেছনে মেসির বাঁ পায়ের জাদুই সবচেয়ে বড় রসদ। তাই এবার ব্যালন ডি অ’রের ফেভারিট হিসেবে মেসির নামই বেশি উচ্চারিত হচ্ছে। সেটি হলে তা হবে মেসির ক্যারিয়ারে সপ্তম ব্যালন ডি’অর!
এই মৌসুমে বার্সা তারকা ৪৭টি ম্যাচ খেলেছেন। গোল করেছেন ৩৮টি, এসিস্ট আছে ১৪টিতে। ম্যাচসেরা হয়েছেন ২৬ বার। লা লিগায় পিচিচি ট্রফি ছাড়াও জিতেছেন কোপা দেল রে। জাতীয় দলের হয়ে কোপা আমেরিকায় ট্রফি জয় ছাড়াও গোল্ডেন বুট জিতেছেন প্রথমবার। চার গোলের পাশাপাশি পাঁচটিতে এসিস্ট করেছেন। এর ওপর আর্জেন্টিনার হয়ে ১২ গোলের ৯টিতেই ছিল তার জোরালো ভ‚মিকা!
এসবের বিচারে মেসিকে এগিয়ে রাখলেও ভুলে গেলে চলবে না এখানে বাকি প্রতিদ্ব›দ্বীরাও রয়েছেন। বড় তারকাদের মধ্যে কিলিয়ান এমবাপে, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোরা হয়তো এবার তাকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারবেন না। তার কারণটা হলো এমবাপে এবার লিগ ওয়ান জিততে পারেননি। পাঁচবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী রোনালদোও সিরি আ’র ট্রফি জিততে পারেনি, পারেননি ইউরো জিততেও। রবের্তো লেভোনদভস্কি জার্মানিতে গোলের নতুন রেকর্ড গড়লেও ইউরোতে ফিরেছেন খালি হাতে।
সে তুলনায় ইতালির কিয়েল্লিনি ও বোনুচ্চি ব্যালন ডি অ’র জয়ের দাবি করতে পারেন। চেলসির এনগোলো কন্তে ও ম্যাসন মাউন্টও চ্যাম্পিয়নস লিগে ভালো করে এই দৌড়ে নাম লেখাতে পারেন। তবে জর্জিনহো চ্যাম্পিয়নস লিগ ও ইউরো জেতায় মেসির বড় প্রতিদ্ব›দ্বী হিসেবে বিবেচিত হতে পারেন। কিন্তু সব দিক বিবেচনা করলে সেখানেও বেশ এগিয়ে আছেন মেসিই!
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।