গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
লকডাউনের সময় বাড়ানোর পর আজ নবম দিনে এসে শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটি হওয়ায় সড়কে যানবাহন ও মানুষের উপস্থিতি কম দেখা গেছে। এইদিন সকাল থেকে রাজধানীর রাস্তায় মানুষ কম বের হয়েছে অন্যান্য দিনের তুলনায়। ফলে ঢাকার রাস্তা প্রায় সুনসান।
শুক্রবার (৯ জুলাই) রাজধানীর প্রগতি সরণি, রামপুরা, মালিবাগ, গুলশান, বাড্ডা, কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা ঘুরে দেখে গেছে- লকডাউনে গণপরিবহন না চলার পাশাপাশি আগের দিনগুলোর তুলনায় সড়কে মানুষ ও যানবাহন অনেক কম। সড়কে অল্প সংখ্যক ব্যক্তিগত গাড়ি, ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, পিকআপ চলছে। তব অন্য সব বাহনের তুলনায় আজ রিকশার সংখ্যা কিছুটা বেশি। সেই সঙ্গে অন্যান্য দিনের মতোই সড়কে অনুমোদিত দোকান ছাড়া বাকি সব বন্ধ থাকতে দেখে গেছে।
রাজধানীর উত্তর বাড্ডা এলাকায় একজন বলেন, লকডাউন শুরুর প্রথম তিনদিন খুব ভালোভাবে লকডাউন পালিত হয়েছে। এরপর থেকে সড়কে মানুষ ও যানবাহনের সংখ্যা অনেক বেড়ে যায়। কিন্তু আজ শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় সকালে সড়কে মানুষের উপস্থিতি অনেক কম। সেই সঙ্গে যানবাহনের সংখ্যাও কম। অন্যদিন যাওয়ার জন্য কোনো না কোনো ব্যবস্থা হয়ে যায়। সিএনজি, খ্যাপের মোটরসাইকেল বা চলতি প্রাইভেটকার কিছু না কিছু পেয়ে যাই। আজ অনেকক্ষণ ধরে অপেক্ষা করছি, বাহন পাচ্ছি না।
অন্যদিকে নতুন বাজার এলাকায় এক রিকশা চালক বলেন, আজ বাইরে মানুষ কম, তাই ট্রিপ পাচ্ছি না। অন্যদিন যেখানে সকাল থেকে ২০০/৩০০ টাকার ট্রিপ হয়ে যায়, আজ সেখানে সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত মাত্র ১২০ টাকার ভাড়া মেরেছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।