পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনা পরিস্থিতির আবার অবনতি হলেও নতুন করে লকডাউন চায় না ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। সংগঠনের সভাপতি জসিম উদ্দিন বলেন, লকডাউন সমাধান নয়, বরং জনসচেতনতা বাড়ানো দরকার। গতকাল রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) নসরুল হামিদ মিলনায়তনে আয়োজিত মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআই সভাপতি একথা বলেন।
তিনি বলেন, এর আগে বিধিনিষেধের কারণে ক্ষুদ্র ব্যবসা, পর্যটন ও পরিবহন ব্যবসা মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়েছে। সেই ক্ষতি এখনো কাটিয়ে ওঠা যায়নি। তাই বিধিনিষেধ না দিয়ে এখন জনসচেতনতায় বেশি জোর দেওয়া উচিত। এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, করোনা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। তবে এখনো বিধিনিষেধ দেওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। এ ছাড়া এখন অনেক রফতানি আদেশ আছে। এই অবস্থায় যদি বিধিনিষেধ দেওয়া হয়, তাহলে অর্থনীতি বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে। এই পরিস্থিতিতে অগ্রাধিকারভিত্তিতে কর্মীদের জন্য টিকার ব্যবস্থা করতে ব্যবসায়ীদের আহ্বান জানান তিনি।
বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার পর বেশ কিছু চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবে। এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ওসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় খাতভিত্তিক সক্ষমতা বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে সরকারি কর্মকর্তাদেরও সক্ষমতা বাড়ানো দরকার। ভিয়েতনাম থেকে বাংলাদেশের অনেক কিছু শেখার আছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
দেশের বেশির ভাগ ব্যাংক করপোরেটদের নিয়েই ব্যস্ত থাকে উল্লেখ করে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ব্যাংক থেকে বড়রাই ঋণ পাচ্ছে। তারা ছোট উদ্যোক্তাদের (এসএমই) দিকে নজর দিতে চায় না। এ মনোভাবের পরিবর্তন হওয়া দরকার। এ ধরনের মনোভাব পরিহার করতে এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য ব্যাংকিং নিয়মেই একটা নির্দিষ্ট অর্থ ঋণ বিতরণে ব্যাংকগুলোকে সরকারের বাধ্য করা উচিত। মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিআরইউ সভাপতি নজরুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম হাসিব।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।