নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে বাংলাদেশের অবস্থান ১০ নম্বরে। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ততম সংস্করণে সবচেয়ে বেশি ছক্কা হাঁকানোর তালিকাতেও বাংলাদেশের অবস্থান দশে। এখন পর্যন্ত ৯৯ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ ছক্কা মেরেছে ৪০০টি। প্রতি ম্যাচে গড়ে ৪.০৪টি বল শূন্যে ভাসিয়ে সীমানা ছাড়া করেছেন তামিমরা।
সবচেয়ে বেশি ছক্কা মারার এই তালিকায় সবার ওপরে আছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। পাওয়ার হিটিংয়ে অবশ্য ক্যারিবীয়দের সব সময়ই বিশেষ সুনাম আছে। সেটির ফল হিসেবে ১৩৫ ম্যাচে উইন্ডিজ ব্যাটসম্যানরা ছয় মেরেছেন ৮৮৯টি, শুধু ছক্কার হিসাবে যা বাংলাদেশের দ্বিগুণেরও বেশি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের চেয়ে ১০ ছয় কম নিয়ে তালিকার দুইয়ে আছে নিউজিল্যান্ড। তিনে থাকা অস্ট্রেলিয়া হাঁকিয়েছে ৭৯৩ ছক্কা, ৭৬১টি ছয় নিয়ে চারে ভারত, ৭২৭ ছয়ে তালিকার পাঁচ নম্বরে আছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ৭০০ এর বেশি ছয় মেরেছে পাকিস্তান (৭২৩) ও ইংল্যান্ডও (৭১৩)। এর পরে আছে আফগানিস্তান-৫৪৭টি। আর শ্রীলঙ্কা ৫১২টি ছক্কা মেরেছে।
দলগত ছক্কার এই তালিকাতেই নয়, বাংলাদেশ পিছিয়ে আছে সবচেয়ে বেশি ছয় হাঁকানো ব্যাটসম্যানদের তালিকায়ও। তালিকার প্রথম ৪০ ব্যাটসম্যানে নেই বাংলাদেশের কেউই। ৮৯ ম্যাচে ৪৮ ছয় হাঁকানো মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ আছেন তালিকার ৪৫ নম্বরে। সবচেয়ে বেশি ছক্কা মেরে ব্যাটসম্যানদের এই তালিকায় সবার ওপরে আছেন মার্টিন গাপটিল। ১০২ ম্যাচে এই কিউই ওপেনার মেরেছেন ১৪৭ ছয়।
টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচ জয়ের শতকরা হিসাবেও বাংলাদেশের অবস্থান খুব একটা ভালো নয়। ৯৯ ম্যাচের ৩২টিতে জেতা বাংলাদেশের জয়ের শতকরা হার ০.৪৯। জয়ের শতকরা হারে বাংলাদেশের ওপরে আছে নেদারল্যান্ডস-আয়ারল্যান্ডও। নেদারল্যান্ডসের জয়ের শতকরা হার ১.২০ আর আয়ারল্যান্ডের জয়ের শতকরা হার ০.৮৫।
অবশ্য জিম্বাবুয়ের মাঠে একটি টেস্ট ও সমান তিনটি করে ওয়ানডে-টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে বাংলাদেশ দল এখন সেখানেই অবস্থান করছে। সিরিজটা টেস্ট দিয়ে শুরু হওয়ায় অবশ্য পাওয়ার হিটিং নিয়ে ভাবনা নেই। টিকে থাকাটাই মূল কথা। তবে এরপর টি-টোয়েন্টি সিরিজও খেলতে হবে তাদের। সেজন্য চারের পাশাপাশি ভাবতে হবে ছক্কা মারা নিয়েও।
প্রস্তুতি ম্যাচে ব্যাটে-বলে দুর্দান্ত পারফরমেন্স করে টাইগাররা অবশ্য এখন আছেন ফুরফুরে মেজাজে। কিন্তু মূল ম্যাচে ভালো করতে না পারলে কপালে চিন্তার ভাঁজ পরবে টিম ম্যানেজমেন্টের। আর ঘরের মাঠেও খর্বশক্তির জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট হারের নজির আছে বাংলাদেশের। তাই এখন থেকেই প্রতিপক্ষকে দুর্বল ভেবে ভুল করার কোন সুযোগ নেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।