নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
লন্ডনের ওয়েম্বলিতে দর্শকদের গগণবিদারী গর্জনে জার্মানদের বধ করে ইতিহাস সৃষ্টি করে ইংল্যান্ড। এবার বিশ্বের চিরন্তন শহর হিসেবে খ্যাত ইতালির রাজধানী রোমে ইংলিশরা নামবে কোয়ার্টার ফাইনালের লড়াইয়ে। প্রতিপক্ষ ইউক্রেন।
কিন্তু লন্ডনে হ্যারি কেনরা ভক্তদের অসীম সমর্থন পেয়েছিলেন; রোমে আর তা হচ্ছে না। দ্য ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন জানিয়ে দিয়েছে, করোনার কারণে ইংল্যান্ডের দর্শকরা রোমে যেতে পারবেন না। এখন রোমে বাস করা ৩০ হাজার ইংলিশই কেন-স্টার্লিংদের আশার আলো। তবে টিকিট কিনতে পারবেন মাত্র ২ হাজার ইংলিশ।
কোভিভ বুঝিয়ে দিয়েছে ফাঁকা মাঠে ফুটবল কতটা ম্যাড়ম্যাড়ে। ধীরে ফিরতে শুরু করেছিল দর্শক। ইউরোতে তা রূপ নিয়ে আরও বড় আকারে। মাঠের ফুটবলের সঙ্গে গ্যালারিতে দর্শকদের গর্জন রোমাঞ্চ বাড়ীয়ে দেয় বহুগুণ। খেলোয়াড়রাও উজ্জীবিত হন অনেকটা। শেষ ষোলোতে ঘরের মাঠে দর্শকদের সেই সুবিধা পেলেও পাচ্ছে না কোয়ার্টার ফাইনালে।
স্টার্লিং-কেনের জোড়া গোলে মঙ্গলবার জার্মানদের ২-০ গোলে বধ করে ইংল্যান্ড। ১৯৬৬ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালে পশ্চিম জার্মানিকে অতিরিক্ত সময়ে ৪-২ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ইংল্যান্ড। তারপর থেকেই জার্মান যেন অধরা হয়ে ওঠে তাদের কাছে।
১৯৯৬ সালের ইউরো সেমিফাইনালে টাইব্রেকারে গড়ানো ম্যাচ হেরে যায় ইংলিশরা, পেনাল্টি মিস করেছিলেন বর্তমান কোচ টিম সাউথগেট। ২০০০ সালে ইউরোর গ্রুপ পর্বে জার্মানির বিপক্ষে জিতলেও নকআউটে ওঠা হয়নি।
২০১০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপে তো ‘ভূত গোল’ এখনও তাড়া করে বেড়ায় ইংলিশদের। ফ্র্যাঙ্ক ল্যাম্পার্ডের শটে বল গোললাইন পেরিয়ে গেলেও গোল দেননি রেফারি। শেষ ষোলোতে বিদায় নেয় ইংল্যান্ড। এবার সেই প্রতিশোধ নিয়ে নিলো তারা জার্মানিকে ইউরোর মঞ্চ থেকে বিদায় করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।