পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে অর্থনৈতিক কর্মকান্ড গতিশীল রাখতে ফের ঋণ পরিশোধে ছাড় দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ঋণের কিস্তির একটা অংশ পরিশোধ করলেই আপাতত গ্রাহক খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছেন না। গত রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করে সকল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী বরাবর পাঠিয়েছে। একই ধরনের সুযোগ এর আগে দেয়া হয়েছিল। এতে বলা হয়েছে, চলমান, তলবি এবং মেয়াদি প্রকৃতির ঋণ-বিনিয়োগ পরিশোধ বা সমন্বয়ের ক্ষেত্রে চলতি বছরের মার্চ মাসের কিস্তি ৩০ জুনের মধ্যে পরিশোধ বা সমন্বয় করলে ওই ঋণ বিরূপমানে শ্রেণিকরণ করা যাবে না।
‘ঋণ শ্রেণিকরণ’ শিরোনামে জারিকৃত নির্দেশনায় বলা হয়, চলতি বছরের জুন মাসের ঋণের কিস্তির ন্য‚নতম ২০ শতাংশ ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে এ বছর ৩১ আগস্টের মধ্যে পরিশোধ করলে ওই সময়ে ঋণ বিরূপমানে শ্রেণিকরণ করা যাবে না। অর্থাৎ ঋণের কিস্তি জুনে ১০০ টাকা হলে তার মধ্য থেকে ২০ টাকা পরিশোধ করলেই নিয়মিত গ্রাহক হয়ে যাবেন। তিনি আর খেলাপি থাকবেন না।
নির্দেশনা অনুযায়ী জুন মাসের কিস্তির বকেয়া টাকা সর্বশেষ কিস্তির সঙ্গে দিতে হবে। অন্যান্য কিস্তি যথাসময়ে পরিশোধ করতে হবে। সার্কুলারের অন্যান্য নির্দেশনা অপরিবর্তিত থাকবে। ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১ এর ৪৫ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে জানিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।