মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলীয় নেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে ত্রাণ সামগ্রি চুরির অভিযোগে মামলা দায়ের হয়েছে। তৃণম‚ল থেকে বিজেপিতে যোগ দেওয়া এই নেতা ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে প‚র্ব মেদিনিপুর জেলার একটি মিউনিসিপ্যালিটি কার্যালয় থেকে সাত লাখ রুপি ম‚ল্যের ত্রাণ চুরির অভিযোগ আনা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতাসীন দল তৃণম‚ল কংগ্রেস নেতাদের বিরুদ্ধে বারবার ত্রাণ চুরির অভিযোগ এনেছে বিজেপি। এবার বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে একই ধরনের অভিযোগ উঠলো। শুভেন্দু অধিকারী ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন কাঁথি মিউনিসিপ্যাল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ বোর্ডের সদস্য রতনদ্বীপ মান্না। স্থানীয় থানায় গত ১ জুন দায়ের করা অভিযোগে বলা হয়েছে, ‘গত ২৯ মে দুপুর সাড়ে বারোটার দিকে শুভেন্দু অধিকারী এবং তার ভাই কাঁথি মিউনিসিপ্যালিটির সাবেক প্রধান সৌমেন্দু অধিকারীর নির্দেশনায় তালা ভেঙে জোর করে সাত লাখ রুপি ম‚ল্যের সরকারি ত্রিপল নিয়ে যাওয়া হয়।’ অভিযোগে আরও বলা হয়েছে বিজেপি নেতারা চুরির সময় নিজেদের নিরাপত্তার জন্য কেন্দ্রীয় সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন করে রাখে। তবে এই মামলার বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনও প্রতিক্রিয়া জানাননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এক সময়ের ঘনিষ্ঠ মিত্র শুভেন্দু অধিকারী। এই মামলাটি এমন এক দিনে দায়ের করা হয় যেদিন শুভেন্দুর এক ঘনিষ্ঠ সহযোগীকে প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশ। রাখাল বেরার বিরুদ্ধে অভিযোগ ২০১৯ সালে সেচ ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে চাকরি দেওয়ার কথা বলে এক ব্যক্তির কাছ থেকে দুই লাখ রুপি নেন তিনি। অভিযোগকারীর দাবি তিনি চাকরি বা টাকা ফেরত কোনওটাই পাননি। ২০১৯ সালের নভেম্বর পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যয়ের মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। পরে ওই বছরের ডিসেম্বরে তিনি বিজেপিতে যোগ দেন। বর্তমানে তিনি রাজ্যের বিধানসভার বিরোধী দলীয় নেতা। সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনে তিনি নন্দীগ্রাম আসনে মমতাকে প্রায় এক হাজার দুইশো ভোটে হারিয়ে দেন। যদিও নির্বাচনি প্রচারণায় তিনি ঘোষণা দিয়েছিলেন ৫০ হাজার ভোট ব্যবধানে মমতাকে হারাতে না পারলে রাজনীতি ছেড়ে দেবেন। এনডিটিভি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।