মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপির গেরুয়া শিবিরে যোগ দেয়াদের অধিকাংশই পরাজিত হয়েছে। মাত্র তিন-চারজন ছাড়া দলবদল করে বিজেপির টিকিটে নির্বাচন করা প্রায় সবাই তৃণমূলের কাছে পরাজিত হয়েছে। ব্যতিক্রমীদের তালিকায় শুভেন্দু অধিকারী, মুকুল রায়, মিহির গোস্বামীরা। তবে তাদের বাদ দিলে প্রায় শতাধিক দলবদলকারী প্রার্থী ভোটে হেরেছে। তৃণমূল বিরোধী হাওয়াকে কাজে লাগিয়ে বিজেপি গত দুই-তিন বছরে তৃণমূলের বহু নেতাকে দলে ভাগিয়ে নিয়েছিল। তবে এই দলবদল করা নেতাদের বেশিরভাগই ভোটে পরাজিত হয়েছেন। তা সে বালির বিজেপি প্রার্থী বৈশালী ডালমিয়া হোক, শিববুরের রথিন চক্রবর্তী হোক, পান্ডবেশ্বরের জিতেন্দ্র তিওয়ারি হোক বা শিলভদ্র দত্ত বা রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল সুপ্রিমোর কাছ থেকে গাদ্দার ট্যাগ পাওয়া প্রায় সবাই হেরেছে নির্বাচনে। দলবদলকারীদের এমন হারের মধ্যেই শেষ হাসি হাসলেন শুভেন্দু অধিকারী, মুকুল রায়। দক্ষিণ কৃষ্ণনগর আসন থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের কৌশানী মুখোপাধ্যায়কে হারিয়ে জিতেছেন মুকুল রায়। তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নন্দীগ্রামের প্রেস্টিজ ফাইটে হারিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। সিঙ্গণর আসনে তৃণমূলের বেচারাম মান্নার কাছে হেরেছেন ‘মাস্টারমশাই’ রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য। মুকুল রায় জিতলেও হেরেছেন তার ছেলে শুভ্রাংশু রায়। কালনা আসনে হেরেছেন বিশ্বজিত কুন্ডু। তৃণমূলের সখ্যতা ছেড়ে গেরুয়া শিবিরে যোগ দেওয়া রুদ্রনীলও হেরেছেন ভবানীপুর আসন থেকে। ডায়মন্ড হারবার থেকে হেরেছেন দীপক হালদার। এই প্রসঙ্গে বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, এটা সত্যি যে, আমরা এই ফলাফল আশা করিনি। আমাদের দেখতে হবে যে কোথায় ভুল হয়েছে। হিন্দুস্তান টাইমস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।