পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকার সাভার থেকে সাত বছরের এক শিশুকে অপহরণের চারদিন পর মানিকগঞ্জ থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় অপহরণকারী চক্রের সদস্য তিনজন রিকশাচালককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার দিবাগত গভীর রাতে মানিকগঞ্জের সদর থানা নবগ্রাম ইউনিয়নের বাড়াঙ্গাইল গ্রাম থেকে অপহৃত শিশুটিকে উদ্ধার ও তিন অপহরণকারীকে গ্রেফতার করা হয়। জানা যায়, গত শুক্রবার সাভারের কর্ণপাড়া এলাকায় বাড়ির পাশে একটি খেলার মাঠ থেকে ওই শিশুটিকে কৌশলে অপহরণ করা হয়। অপহৃত শিশু মো. এসতেফাক ময়মনসিংহ জেলার গৌরিপুর থানার ভাংনামারীর চর এলাকার জাহিদুল ইসলামের ছেলে। সে সাভারের কর্ণপাড়া এলাকায় তার নানা হাসেম উদ্দিনের ভাড়া বাসায় থাকতো। গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মানিকগঞ্জ জেলা সদর থানার বারইলা গ্রামের হরুণের ছেলে হাবু মিয়া (৪০), একই থানার পাচবাড়ি গ্রামের তোতা মিয়ার ছেলে বাদশা মিয়া (৩৪) ও মানিকগঞ্জ হরিরামপুর থানার গুপালপুর গ্রামের চাঁন বেপারির ছেলে করিম বেপারী (৩৬)। সাভার মডেল থানার এসআই হামিদুর রহমান জানান, গত শুক্রবার সকাল ১১টার দিকে কর্ণপাড়া এলাকায় বাড়ির পাশে খেলার মাঠে খেলতে যায় শিশু এসতেফাক। এ সময় অপহরণকারীদের একজন শিশুটিকে পাখি কিনে দেয়ার কথা বলে অপহরণ করে নিয়ে যায়। অনেক খোঁজ করেও শিশুটির সন্ধান না পেয়ে সাভার মডেল থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেন তার স্বজনরা।
এরপর মঙ্গলবার শিশুটির নানার মুঠোফোনে কল করে ১ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে অপহরণকারীরা। পরে অপহরণকারীদের ধরতে বিকাশের মাধ্যমে ৫ হাজার টাকা পাঠায় পুলিশ। এরসূত্র ধরেই প্রযুক্তির সহায়তায় মানিকগঞ্জে অপহরণকারীদের অবস্থান নিশ্চিত করে পুলিশ। পরে র্যাব-৪ এর সহযোগিতায় মঙ্গলবার গভীর রাতে সদর থানার বাড়াঙ্গাইল গ্রামে অভিযান চালিয়ে অপহৃত শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়। গতকাল বুধবার সকালে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী শিশুর নানা হাসেম উদ্দিন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।