গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আগমনের প্রতিবাদে ফেলানীসহ সীমান্তে শহীদদের নামে রাজধানীর শাহবাগে গরু কুরবানী দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশের জনগণের ব্যানারে বৃহস্পতিবার সকালে এই আয়োজন করা হয়। গরু কুরবানীর ছবি ইতোমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে ভাইরাল হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় গরু কুরবানীর ছবি শেয়ার করে বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন কথা লিখছেন নেটিজেনরা।
মুহাম্মদ তারেক বিন শামস লিখেন, ‘মানবতা বিরোধী দুশমন কসাই মোদির আগমনের প্রতিবাদে এবং ফেলানিসহ সীমান্তে দখলদার বাহিনীর হাতে নিহত শহীদদের আত্মার মাগফরাতের জন্য শাহবাগে গরু জবাই করে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।’
সীমান্তে শহীদদের নামে গরু কুরবানীর বিষয়টিকে ভালো উদ্যোগ বলছেন ইরফান উল্লাহ নামে এক ফেইসবুক ব্যবহারকারী।
ছবি শেয়ার করে অপর একজন লিখছেন, ‘শাহবাগে গরু জবাই করে মোদির আগমনের প্রতিবাদ।’
বিষয়টি নিয়ে অন্যভাবে লিখেন নয়ন তানবিরুল বারী। তিনি লিখেন, ‘স্বাধীনতা উদযাপন না হয়ে মূল আলোচনা হচ্ছে মোদী আসা নিয়ে। শাহবাগে গরু জবাই হচ্ছে! কবীর সুমন কথা বলছে! ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হচ্ছে! মোদী আসলেই কী আর না আসলেই কী আমাদের! মোদী তো অতিথিও! অতিথির অসন্মান? তার আসা নিয়ে আবার ভোট হেরফের হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গে, এই আলোচনাও আসছে! আমরা কাজ করে ভাত খাই!’
এদিকে আজ ২৫ মার্চ বাংলাদেশের জনগণের ব্যানারে বন্ধুত্বের শেষ কৃত্যানুষ্ঠান জেয়াফত অনুষ্ঠানের আয়োজনের ঘোষণা দেখা যাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
এ বিষয়ে মুস্তাফিজ হাসান লিখেন, ‘কসাই মোদীর আগমনের প্রতিবাদে ফেলানীসহ সীমান্তে সকল শহীদের নামে কুরবানী করেছি শাহবাগে। জেয়াফত বিকাল ৪টায়। আপনারা দলে দলে যোগদান করুন। স্থানঃ- রাজু ভাস্কর্য।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।