পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে যাওয়ার প্রায় এক মাস পর দেশে ফিরেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বৃহস্পতিবার (২৫ ফেব্রুয়ারী) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে শাহজালাল বিমানবন্দরে নামার পর হুইল চেয়ারে চড়ে গাড়িতে ওঠেন তিনি। তার সঙ্গে থাকা স্ত্রী রাহাত আরা বেগমও ছিলেন আরেকটি হুইল চেয়ারে। হুইল চেয়ারে বসেই বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব।
শরীরের অবস্থা কেমন- জানতে চাইলে তিনি বলেন, ভালো না। আই অ্যাম সিক। আমি অসুস্থ, এখনও সুস্থ নই। সিঙ্গাপুরে ১৪ দিন কোয়ারেন্টিনে থেকে তারপরে ডাক্তারদের সঙ্গে দেখা করে সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ফিরছি। কোভিড-১৯ টিকার বিষয়ে ফখরুল বলেন, সেখানে (সিঙ্গাপুর) বিদেশিদের টিকা দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এখানে এসে দেখব কী অবস্থা, রেজিস্ট্রেশন করে তখন চেষ্টা করব।
আগেও সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা করিয়েছিলেন মির্জা ফখরুল। ২০১৫ সালে কারাবন্দি অবস্থায় তার ঘাড়ের ইন্টারন্যাল ক্যারোটিড আর্টারিতে বøক ধরা পড়লে মুক্তির পর সেখানে গিয়ে চিকিৎসা করান তিনি। এরপর প্রতিবছরই ফলোআপ চিকিৎসার জন্য তাকে সিঙ্গাপুরে যেতে হয়। এবার গিয়েছিলেন গত ৩০ জানুয়ারি। মহাসচিব। সেখানে ফারার পার্ক হসপিটালে তার চিকিৎসা হয়।
সৈয়দ আবুল মকসুদ ও খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে তিনি বলেন, সৈয়দ আবুল মকসুদ সাহেব আমার ব্যক্তিগত বন্ধু ছিলেন। আমি অত্যন্ত মর্মাহত হয়েছি তার মৃত্যু সংবাদে। খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ সাহেব নিঃসন্দেহে এই দেশের একজন মানুষ যাকে বলা যেতে পারে যে, এ ম্যান অব ইন্টেগ্রিটি, ম্যান অব অনেস্টি অ্যান্ড ডিগনেটি। ব্যাংকিং সেক্টারে তিনি একজন দিকপাল ছিলেন। দুই জনের মৃত্যুতে জাতি দুই জন অত্যন্ত যোগ্য মানুষকে হারাল। জিয়াউর রহমানের বীর উত্তম খেতাব বাতিলে সরকারের উদ্যোগের প্রতিবাদও জানান ফখরুল।
তিনি বলেন, আমি আগে বলেছি, জামুকার সিদ্ধান্ত কখনোই দেশের মানুষ মেনে নেবে না, এটা গ্রহণযোগ্য হবে না এদেশের মানুষের কাছে। জিয়াউর রহমানের অবদানকে কেউ খাটো করে দেখাতে চাইলে খাটো করে দেখাতে পারবে না। এই খেতাব তো তিনি অর্জন কেের্ছন। এটা কারও দয়ায় পাওয়া নয়। যুদ্ধ করেছেন উনি এবং সেটা উনি অর্জন করেছেন। সুতরাং আমরা মনে করি, জিয়াউর রহমানের কোনো রকমের কোনো ক্ষতি তারা করতে পারবে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।