পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, বর্তমান সরকারের আর সময় নেই। আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনেই এ সরকারের প্যাথলজি টেস্ট হয়ে গেছে। গতকাল এক বিক্ষোভ সভায় তিনি এ কথা বলেন। নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচতলায় ঢাকা জেলার উদ্যোগে সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের বীর উত্তম খেতাব বাতিলে জামুকার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে এ বিক্ষোভ সভা হয়।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, জিয়াউর রহমানের খেতাবে হাত দিলে সেই হাতে ফুসকা পড়বে, আগুনে পোড়ার মতো ছাই হয়ে যাবে। এরা যে কত বড় একটা মহাকলঙ্কের তিলক নিজেদের কপালে আঁকার চেষ্টা করছে- এখনো বুঝতে পারছে না। তিনি বলেন, এ দেশটা প্রজাতন্ত্রের, সেই প্রজাতন্ত্রের নাম বাংলাদেশ। বাংলদেশের মালিক জনগণ। সেই জনগণের মালিকানা ফেরত আনার জন্যই আমাদের আগামী দিন পথ চলতে হবে। তাতে বাঁধা আসবে, বাঁধা অতিক্রম করতে হবে। লক্ষ্যে পৌঁছতে হবে। সেই গণতন্ত্রের বাংলাদেশ, জিয়ার বাংলাদেশে জনগণের সামনে হাজির করতে হবে। এটাই হবে আমাদের জন্য বেস্ট রিভেঞ্জ। আমাদের অন্য কোনো প্রতিশোধ নেই।
সরকারের দমনপীড়নের নির্দেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকার কঠোর সমালোচনা করে তাদেরকে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে ‘নিরপেক্ষ’ ভূমিকা পালনের আহ্বানও জানান তিনি।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, দেশের মানুষ জেলখানার মধ্যে না থাকলেও এক ধরনের অদৃশ্য একটা জেলে আছে। কে কখন গুম হয়ে যায়। আসলে এ সরকারের ক্ষমতার উৎস জনগণ নয়। এভাবে করে আর ক্ষমতায় টিকে থাকা যাবে না।
তিনি বলেন, আমাদের কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে, কর্মসূচির কোনো ব্যত্যয় ঘটবে না। আমাদের জায়গা দেবেন না। এ বিস্তৃত বাংলাদেশে একাত্তরের ২৫ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানিরা জায়গা দেয়নি। মুক্তিযোদ্ধারা লুঙ্গি পরে স্ট্যানগান নিয়ে ধান খেত, গম খেত, খালেবিলে থেকে ওদেরকে প্রতিহত করেছে।
ঢাকা জেলা সভাপতি দেওয়ান মো. সালাহউদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আবু আশফাকের পরিচালনায় বিক্ষোভ সভায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, হাবিব উন নবী খান সোহেল, প্রচার সম্পাদক শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, কেন্দ্রীয় নেতা আবদুস সালাম আজাদ, নিপুণ রায় চৌধুরী, তমিজউদ্দিন আহমেদ, মহিলা দলের সুলতানা আহমেদ, যুবদলের গোলাম মাওলা শাহিন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।