পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর অভিজাত এলাকা, পাড়া-মহল্লা ও বিভিন্ন বাসাবাড়িতে প্রতিদিনই বসছে জুয়ার আসর। জমজমাট জুয়ার আসরগুলোতে লাখ লাখ টাকার জুয়া খেলা হয়। ওয়ান-টেন, ওয়ান-এইট, তিন তাস, নয় তাস, কাটাকাটি, নিপুণ, চড়াচড়ি, ডায়েস, চরকি রেমিসহ নানা নামের জুয়ার লোভ সামলাতে না পেরে অনেকেই পথে বসছেন। এতে পারিবারিক অশান্তিসহ সামাজিক নানা অসঙ্গতি বাড়ছে। তবে গত শুক্রবার রাতে রাজধানীর বংশাল ও দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১৯ জুয়াড়িকে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
বংশাল এলাকা থেকে গ্রেফতারকৃতরা হলেন-আব্দুর রহিম, কামরুল হাসান, আইয়ুব, শিপলু হাসান, দেলোয়ার, রাজু, শাহীন ও পীযূষ। দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থেকে গ্রেফতারকৃতরা হলেন-আকতার শেখ, সোহেল রানা, সাইফুল ভূঁইয়া, রিয়াজ আহম্মেদ, আসিফ মিয়া, রহিম, জনি মিয়া, আল আমিন, নোমান, নাসির ও মামুন মিয়া।
গতকাল র্যাব-১০ এর উপ-অধিনায়ক মেজর শাহরিয়ার জিয়াউর রহমান জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার দোলেশ্বর পশ্চিমপাড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে জুয়া খেলা অবস্থায় ১১ জুয়াড়িকে গ্রেফতার করে। এসময় তাদের কাছ থেকে ১২টি মোবাইল ফোন, দুই প্যাকেট কার্ড (তাস) ও নগদ ১২ হাজার ৬৫৫ টাকা উদ্ধার করা হয়। এছাড়া অপর একটি দল রাজধানীর বংশাল থানার মালিটোলা এলাকায় অভিযান চালিয়ে জুয়া খেলা অবস্থায় আট জুয়াড়িকে গ্রেফতার করে। তাদের কাছ থেকে সাতটি মোবাইল ফোন, দু’টি টাকা রাখার বক্স, খোলা অবস্থায় ৩৫০ পিস জুয়া খেলার কার্ড (তাস) ও নগদ ১৭ হাজার ১৬০ টাকা উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরো জানান, আসামিরা পেশাদার জুয়াড়ি। তারা দীর্ঘদিন যাবৎ একে অন্যের সঙ্গে জুয়া খেলে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছিল। আসামিদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করা হয়েছে। সূত্র মতে, ঢাকায় জুয়ার আসর বসছে এখন যত্রতত্র। বিভিন্ন পাড়া-মহল্লাতেও বসছে জুয়ার আসর। পাড়া-মহল্লার জুয়ার আসরগুলোতেও লাখ লাখ টাকার জুয়া খেলা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।