মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
আর দিন কয়েকের মধ্যেই ভারতে করোনার টিকা দেয়ার কাজ শুরু হয়ে যাবে। পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা ভোট যখন হবে, তখন বেশ কয়েক কোটি মানুষ করোনার টিকা পেয়ে যাবেন। তা সত্ত্বেও কোনো ঝুঁকি নিচ্ছে না নির্বাচন কমিশন। তারা অন্তত সাত দফা ভোটের কথা ভাবছে, আর ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা এক তৃতীয়াংশেরও বেশি বাড়ানো হচ্ছে। গতবার ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ছিল ৭৮ হাজার। এ বার আরো ২৮ হাজার নতুন বুথ যোগ করা হবে। আগে বুথ পিছু এক হাজার ৪০০-র মতো মানুষ ভোট দিতেন। এ বার তা কমিয়ে এক হাজারের নীচে নামিয়ে আনা হবে।
এই সিদ্ধান্তের কারণ, করোনার কবল থেকে ভোটদাতাদের সুরক্ষা দেয়া। বেশি ভোটকেন্দ্র হলে ভিড় কমবে। একটি বুথে ভোটদাতার সংখ্যা এক তৃতীয়াংশ কমলে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ভোট দিতে পারবেন সকলে। বিহারেবিধানসভা নির্বাচনের ক্ষেত্রেও একই পথে হেঁটেছিল নির্বাচন কমিশন। সে জন্য বিহারে ভোটগণনা শেষ হতে অন্যবারের তুলনায় অনেক বেশি সময় লেগেছিল। পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রেও তা হতে পারে। পশ্চিমবঙ্গে অনেকগুলি ভোটে প্রিসাইডিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেছেন দেবাশিস ভৌমিক। ডয়চে ভেলেকে তিনি জানিয়েছেন, ‘ভোটদাতার সংখ্যা কমলে বুথে ভিড় কমবে। করোনা ঠেকাতে প্রয়োজনীয় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব হবে। তবে অনেক সময় দেখা যায়, সকাল নয়টা বা বেলা দশটার সময় প্রচুর মানুষ ভোট দিতে আসেন। এবারও সেই প্রবণতা বজায় থাকলে সেই সময় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে।’ দেবাশিসের মতে, ‘অনেক সময় দেখা যায়, সন্ধ্যা ছয়টায় যখন ভোটপর্ব শেষ হওয়ার কথা, তখনও প্রচুর ভোটদাতা লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। তাদের ভোট দেয়ার কাজ শেষ করতে দেরি হয়। ভোটদাতার সংখ্যা কমলে সেই সম্ভাবনাও কমবে। তাই বুথের সংখ্যা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত ভালো।’
গত ডিসেম্বরে পশ্চিমবঙ্গ সফরে গিয়ে পরিস্থিতি দেখে এসেছেন উপ নির্বাচন কমিশনার সুনীল জৈন। তার রিপোর্ট পাওয়ার পর নির্বাচন কমিশন এখন চাইছে, এপ্রিলের গোড়ায় ভোটপর্ব শুরু করে দিতে। এবিপি, পিটিআই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।