বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
টাঙ্গাইল শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি সিরাজুল হক আলমগীরকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও ভালবাসায় বরণ করেছেন হাজারো নেতাকর্মী এবং পৌরবাসী। টাঙ্গাইল পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ তথা সরকার দলীয় প্রার্থী হিসেবে “নৌকা প্রতীক” নিয়ে রবিবার বিকেলে টাঙ্গাইল নগরজফৈই বাইপাস এলাকায় পৌঁছালে তাঁকে এ গণসংবর্ধনা দেয়া হয়।
এসময় পৌরবাসী ও দলীয় নেতাকর্মীর ফুলেল শুভেচ্ছা ও ভালবাসায় সিক্ত সিরাজুল হক আলমগীর উপস্থিত সকলের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, “আমাদের অভিভাবক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা এলাকার উন্নয়ন এবং মানুষের সেবা করার জন্য পৌর নির্বাচনে মেয়র পদে আমাকে দলীয় মনোনয়ন দিয়েছেন। আমি সবার দোয়া, ভালবাসা আর সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছি”।
পরে হাজার হাজার নেতাকর্মী, সাধারণ মানুষ ও মোটর সাইকেল বহর নিয়ে টাঙ্গাইল শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিন করেন। এসময় নৌকা নৌকা বলে শ্লোগানে মুখর হয়ে উঠে টাঙ্গাইল পৌর এলাকা।
এদিকে টাঙ্গাইল পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী হওয়ার খবর পেয়ে শহরজুড়ে উল্লাস ছড়িয়ে পড়ে। সিরাজুল হক আলমগীরকে বরণ করে নিতে তার সমর্থকরা মহাসড়কে আতশবাজি ফাটিয়ে উল্লাসে মেতে উঠে। অপরদিকে দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ বেশ খুশি সিরাজুল হক আলমগীরকে নৌকা প্রতীক দেয়ায়। তারা বলেন, শেখ হাসিনা মানুষ চিনতে ভুল করেননি। তিনি যোগ্য পিতার যোগ্য উত্তরসুরী, তিনিই সবার আগে বুঝতে পারেন অসহায় গরীব দু:খির সেবা কে করতে পারবে, সেই চিন্তা মাথায় রেখে গণমানুষের নেতা সিরাজুল হক আলমগীরকে দলীয় মনোনয়ন দিয়েছেন। এ জন্যে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতাও জানান দলের ত্যাগী নেতাকর্মী ও সমর্থকরা।
ইতোমধ্যে দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে সিরাজুল হক আলমগীরকে অভিনন্দন ও ফুলেল শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন অনেকেই। অনেকেই লিখেছেন, “টাঙ্গাইলের উন্নয়নকে আরো তরান্বিত করতে হলে মেয়র হিসেবে সিরাজুল হক আলমগীরের বিকল্প নেই। নির্বাচনে তিনিই বিজয়ী হবেন ইনশাআল্লাহ”।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।