পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে শিশুসহ দুজন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরও দুজন। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফতুল্লার রামারবাগ এলাকায় সোলায়মান-সাইদ সহোদরের তিনতলা বাড়ির নিচ তলায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত হলেন- রামারবাগ এলাকার মামুনের ছেলে ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র মো. জিসান (৯), পোশাকশ্রমিক রাজ্জাক (৩২)। আহতরা হলেন- একই এলাকার পিয়ার আলীর ছেলে সাকিব (১০) ও খাইরুলের স্ত্রী সাইদা বেগম (৩৫)।
বাড়িওয়ালা সাইদের স্ত্রী আখি আক্তার জানান, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বিকট শব্দে বাড়ির নিচ তলার ডান পাশের একটি রুমের নিচে সেপটিক ট্যাংকে গ্যাস জমে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ওই রুমে ব্যাচেলর চারজন পুরুষ ভাড়া থাকতেন। তারা বিজয় দিবসে গ্রামের বাড়ি গিয়েছেন তাই রুমে কেউ ছিল না। বিস্ফোরণে ট্যাংকের উপরের অংশ ভেঙে চুর্ণবিচুর্ণ হয়ে গেছে এবং রুমের দেয়াল ও দরজা ভেঙে গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই বাড়ির পাশ দিয়ে একটি গলি সড়ক ফতুল্লা খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামের দেয়াল ঘেষে মেইন রোডে গিয়ে মিলেছে। সেই গলি সড়ক দিয়ে কয়েকজন পথচারী যাচ্ছিলেন মেইন রোডের দিকে। হঠাৎ সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে ওই বাড়ির পাশের রাস্তায় খেলাধুলা করার সময় শিশু জিসান ও বাড়িটির একটি কক্ষে অবস্থান কালে রাজ্জাকের মৃত্যু হয়।
ফতুল্লা মডেল থানার ওসি মো. আসলাম হোসেন জানান, রামারবাগ এলাকায় সেফটি ট্যাংক বিস্ফোরণের খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্য ঘটনাস্থলে গিয়ে জিসান নামে এক শিশুর লাশ উদ্ধার করে এবং রাজ্জাক নামে আরেক পোশাক কারখানার শ্রমিকও নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও ২ জন। তারা হাসপাতালে চিকিসাৎধীন আছেন। এ ঘটনায় পুলিশ তদন্ত করছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।