পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
যশোর ব্যুরো : যশোরের কেশবপুর উপজেলার সরসকাঠি গ্রামে সোমবার বিকালে এশটি সেপটিক ট্যাংকে নেমে বিষক্রিয়ায় পিতা-পুত্রসহ ৫ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সেপটিক ট্যাংকের ভেতরে কাজ করার জন্য প্রথমে নামেন দু’জন। তাদের সাড়াশব্দ না পেয়ে আরো একজন নামেন। পরবর্তীতে আরো দুইজন একসাথে বিষয়টি দেখার জন্য নামেন সেফটিক ট্যাংকে। বিষক্রিয়ায় একে একে তাদের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়। কেশবপুরের পার্শ্ববর্তী মনিরামপুর স্টেশন থেকে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা গিয়ে তাদের উদ্ধার করেন। নিহতরা হলেন, বরণডালি গ্রামের জলিল গাজীর ছেলে আল আমীন (২৬), খলিল গাজীর ছেলে আব্দুল হামিদ (২২), একই গ্রামের আল আমিন (২৪), সরসকাটি গ্রামের আব্দুল আহাদ (৪৫) এবং তার ছেলে শফিকুল ইসলাম (২২)। ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক জানান, সেপটিক ট্যাংকের মধ্যে বিষাক্ত কার্বন মনোক্সাইড গ্যাসে আক্রান্ত হয়ে ৫ জনই মারা যান। পুলিশ জানায়, সরসকাঠি ডিগ্রি কলেজের পাশের একটি বাড়ির মালিক মাছ ব্যবসায়ী ওজিয়ার রহমান। তার বাড়িতে নতুন তৈরি করা কিন্তু দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা সেফটিক ট্যাংকের ভেতরের বাঁশ খোলাসহ প্লাস্টারের কাজ করতে সেপটিক ট্যাংকে নামেন নির্মাণ শ্রমিকরা। কেশবপুর থানার ওসি তদন্ত মাসুদ জানান, দীর্ঘক্ষণ তারা ট্যাংকি থেকে না উঠায় আশপাশের লোকজনের চিৎকারে গ্রামবাসীরা ছুটে আসেন এবং ফায়ার সার্ভিসে খবর দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।