পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভারতের বিতর্কিত কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে গতকাল দিল্লি সীমানায় কৃষকদের বিক্ষোভ ২০তম দিন পার করেছে। এদিন গুজরাতের কচ্ছ জেলায় কৃষকদের সঙ্গে দেখা করে তাদের সঙ্গে বেশ কিছু সময় কাটান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে বিরোধী দলগুলোকে দোষারোপ ও কৃষি আইনের পক্ষে যুক্তি দেখান তিনি। তবে তাতে কোন লাভ হয়নি, দিল্লি সীমানায় আজও কৃষকদের প্রতিবাদ অব্যাহত রয়েছে।
সোমবার ভারতের ৩২টি কৃষক ইউনিয়নের প্রধানরা অনশনে বসে। এদের মধ্যে সিংহভাগই পাঞ্জাবের। এই পরিস্থিতি গতকাল পাঞ্জাবি কৃষকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। উল্লেখ্য, ১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধের পর এই পাঞ্জাবি কৃষকরা সেখানে এসে বসবাস করতে শুরু করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রীর অনুরোধে। কৃষকদের স্বার্থেই সংস্কার করা হচ্ছে দেশের অন্নদাতাদের বারবার আশ্বস্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এর আগেও নতুন আইনের স্বপক্ষে বক্তব্য পেশ করেছিলেন তিনি। মোদি বলেন, ‘কৃষকদের স্বার্থেই সংস্কার করা হচ্ছে। এর ফলে আরও অনেক বিকল্প পাবেন তারা। নিজের পণ্য ভাল দামে ও পরিকাঠামোয় সরাসরি বিক্রি করার স্বাধীনতা কি কৃষকদের দেয়া উচিত নয়।’ বিরোধীদের আক্রমণ এ সময় তিনি বলেন, ‘এই নতুন কৃষি আইনগুলো সেই দাবি মেনেই হয়েছে যা এত বছর ধরে কৃষক এবং বিরোধী দলগুলি তুলে এসেছিল। এখন রাজনৈতিক কারণে বিরোধিতা ঠিক নয়। কৃষকদের ভুল বোঝানো হচ্ছে। কৃষকদের স্বার্থ রক্ষার্থে চিরকাল বদ্ধপরিকর কেন্দ্রীয় সরকার। তাই কৃষকদের মাঝে আগুন লাগানো বন্ধ করা হোক।’
এর আগে সোমবার কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমর বলেন, ‘রাস্তায় যারা নেমেছেন, তারা অ্যান্টি মোদি।’ এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার সফলতার সঙ্গেই কৃষকদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে কৃষক সংগঠনগুলি নিজেদের মধ্যেই ঐক্যমতে আসতে পারছেন না।’ সূত্র : ওয়ানইন্ডিয়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।