মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
আর্মেনিয়ানরা পালিয়ে যাওয়ার পর আবার নিজ ভূমিতে ফিরতে শুরু করেছেন আজারবাইজানের নাগরিকরা। যে ভূমি থেকে তাদের তাড়িয়ে দেয়া হয়েছিলো সেই ভূমিতে আবার আসতে পেরে আনন্দের আত্মহারা। তবে আর্মেনিয়ান ছেড়ে যাওয়ার সময় সব বাড়ী-ঘর জ্বালিয়ে দিয়ে যায়।
অবশেষে দীর্ঘদিন অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে নিজেদের ভূমিতে প্রবেশ করেছেন আজেরি সেনা ও স্থানীয় নাগরিকরা। ১৯৯২ সালে অগদাম অঞ্চল দখলে নেয় আর্মেনিয়া। রাশিয়ার মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি মেনে আর্মেনিয়া আজারবাইজানকে এ অঞ্চল ছেড়ে দেয় । শুক্র ও শনিবার আজেরি সেনা ও স্থানীয় নাগরিকরা আনন্দে-উল্লাসে প্রবেশ করেন অগদাম অঞ্চলে।
উল্লেখ্য, ১০ নভেম্বর সই হওয়া চুক্তি অনুসারে প্রথমে কলবাজার, তারপর অগদাম এবং সবশেষে লাচিন অঞ্চল ফিরিয়ে দেওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু ৩ দশকেরও বেশি সময় ধরে ওইসব অঞ্চলে বসবাসরত আর্মেনিয়রা তাদের স্থাবর, অস্থাবর সম্পত্তির সবকিছু খালি করতে না পারায় আর্মেনিয়াকে আরো ১০দিন সময় দেয় আজারবাইজান। সেইমতো প্রথম দফায় ১৫ নভেম্বরের পরিবর্তে ২৫ তারিখ কলবাজার পুরোপুরি ছেড়ে দেবে আর্মেনীয়রা।
তবে ইতোমধ্যেই অনেকে এলাকা ও ঘরবাড়ি ছেড়ে চলে গেছেন। আবার অনেকে তাদের বাড়িঘরে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে দিয়ে চলে গিয়েছেন। যাতে আজেরি নাগরিকরা তাদের স্বভূমিতে ফিরে ওইসব বাড়িতে বসবাস করতে না পারেন।
এদিকে শেষ খবরে জানা গিয়েছে, দু-সপ্তাহের মধ্যে কলবাজার, অগদাম এবং লাচিন পুরো খালি করে চলে যাবে আর্মেনীয়রা। শুক্রবার থেকেই অগদামের বিভিন্ন এলাকায় আজেরি সেনাবাহিনী টহল দিতে শুরু করে। তাদের পিছন পিছন আনন্দ করতে করতে এগিয়ে যান আজেরি নাগরিকরা। বিশেষ করে এককালে যাদের ঘরবাড়ি, জমিজমা ছিল এই অগদামে, এদিন তারাই বেশি ছিলেন।
গোটা এলাকা ঘুরে তারা জানালেন, এলাকা ছাড়ার আগে অধিকাংশ স্থাপনা ও জনপদের নিদর্শন ধ্বংস করে দিয়ে গিয়েছে আর্মেনীয়রা। সূত্র : পুবের কলম
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।