পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভারতের জিডিপি বা আর্থিক বৃদ্ধির বিরাট সংকোচনের আশঙ্কা করা হচ্ছে। ফলে, মাথাপিছু জাতীয় আয়ে বাংলাদেশের থেকেও পিছিয়ে যেতে পারে ভারত। আন্তর্জাতিক মনিটারি ফান্ড (আইএমএফ) তাদের সাম্প্রতিক রিপোর্টে এই তথ্য জানিয়েছে। আইএমএফ বলেছে, ভারতীয় অর্থনীতির বৃদ্ধির হার নিয়ে যা আশঙ্কা করা হয়েছিল পরিস্থিতি তার চেয়েও খারাপ। তাদের রিপোর্টে বলা হয়েছে, চলতি বছরে (২০২০)-এ ভারতের জিডিপি-র হার সঙ্কুচিত হতে পারে ১০ দশমিক ৩ শতাংশ। যদিও জুনে ৪ দশমিক ৫ শতাংশ সঙ্কোচনের পূর্বাভাস দিয়েছিল আইএমএফ। তাহলে জিডিপি সঙ্কোচনের পূর্বাভাস একধাক্কায় এতটা বেড়ে গেল কীভাবে? জবাবে আইএমএফের রিপোর্টে বলা হয়েছে, এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে ভারতের জিডিপি-র ২৩ দশমিক ৯ শতাংশ সঙ্কুচিত হয়েছে। তা দেখেই এই সার্বিক হার এতটা বাড়িয়ে দিতে হয়েছে। তাদের কথায়, আশঙ্কার চেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভারতের গত ত্রৈমাসিক আর্থিক বৃদ্ধি। এর জন্য কার্যত লকডাউনকেই দায়ী করেছে আইএমএফ। আর্থিক বৃদ্ধির হার সঙ্কুচিত হলে ভারতে মাথা পিছু জিডিপি দাঁড়াবে ১৮৭৭ ডলার। অর্থাৎ প্রায় ১ লাখ ৫৯ হাজার টাকা। অন্যদিকে বাংলাদেশের মাথা পিছু জিডিপি ৪ শতাংশ বেড়ে হবে ১ হাজার ৮৮৮ ডলার। অর্থাৎ প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
তবে শুধুমাত্র ভারত নয়। করোনার কারণে বিশ্বের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে মত প্রকাশ করেছেন আইএমএফের প্রধান অর্থনীতিবিদ গীতা গোপীনাথ। রিপোর্টে বলা হয়েছে, করোনাকে নিয়ে জীবন কাটানোর মতো বড় চ্যালেঞ্জের মুখে এর আগে কেউ পড়েনি। এই সংকট বিদায় নিতে এখনও অনেক দেরি। ফলে চরম বঞ্চনার শিকার হবেন বিশ্বের ৯ কোটি মানুষ। তবে এত মন্দার মধ্যেও আর্থিক বৃদ্ধি দেখবে শুধুমাত্র চীন। তবে ২০২১ সালে ঘুরে দাঁড়াবে বিশ্বের অর্থনীতি। ওই বছর সব ঠিক থাকলে ভারতেরও ৮ দশমিক ৮ শতাংশ আর্থিক বৃদ্ধি হতে পারে। সূত্র : ইকনোমিক টাইমস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।